



Hero Passion X Pro
ইঞ্জিনের ক্ষমতা
পাওয়ার
ট্রান্সমিশন
মাইলেজ
টর্ক
প্রাইস রেঞ্জ
ওভারভিউ
টপ ফিচারস
সুবিধা
অসুবিধা
এক্সপার্ট মতামত
Hero Passion X Pro - রিভিউ ডিটেলস থেকে আমরা দেখতে পেলাম যে হিরো প্যাশন এক্স প্রো ফিচার সমৃদ্ধ চমৎকার একটি কমিউটার বাইক। বাইকটি তার পূর্বসূরী প্যাশন প্রো থেকে অনেকদিক থেকেই উন্নত এবং এগিয়ে। এর রিফাইন্ড ইঞ্জিনের কারণে এই বাইক থেকে আপনি কমফোর্টেবল রাইডিং এক্সপেরিয়েন্স পাবেন।
ডিস্ক ব্রেক ভ্যারিয়েন্টে সামনের চাকায় ডিস্ক ব্রেক থাকার কারণে ভালো ব্রেকিং ফিডব্যাক পাওয়া যায়। আর ড্রাম ব্রেক ভ্যারিয়েন্টে ড্রাম ব্রেক যথার্থ কাজ করে। আপনি যদি বাইকটি কেনার পরিকল্পনা করেন তবে পরামর্শ থাকবে কয়েক হাজার টাকা বেশি দিয়ে হলেও ডিস্ক ব্রেক ভ্যারিয়েন্টটি নেওয়ার জন্য।
টায়ারের গ্রিপ ভালো হওয়ায় ব্রেক করলেও পেছনের চাকা স্কিড হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কিন্তু পেছনের টায়ার অপেক্ষাকৃত একটু চিকন হওয়ায় তেমন ভালো কর্ণারিং গ্রিপ পাওয়া যাবেনা এর থেকে। তাই বাইকটি কিনলে পরামর্শ থাকবে হাই স্পিডে কর্ণারিং না করার জন্য। অবশ্য এটি যেহুতু একটি কমিউটার বাইক, তাই এই ব্যাপারটি মনে রাখতে হবে এই প্রাইসে এই রকম কমিউটার বাইক থেকে এতো কিছু আশা করাটা মোটেও সমীচিন না।
অপেক্ষাকৃত চিকন টায়ারকে অবশ্য বাইকটির একটি অসুবিধা হিসেবে বিবেচনা করা যাবেনা। চিকন টায়ারের কারণেই কিন্তু বাইকটি এতোটা ফুয়েল এফিশিয়েন্ট।বাইকটির হেডলাইটের আলো খুব বেশি পাওয়ারফুল না। স্পিডে রাইডিংয়ের সময় হ্যালোজেন হেডলাইটির আলো পর্যাপ্ত না। তাই আপনি বাইকটি কিনে থাকলে বা কিনতে চাইলে এই সমস্যা এড়াতে হ্যালোজেন বাল্বটি পরিবর্তন করে একটি এলইডি লাইট লাগিয়ে নিতে পারেন।
হিরো প্যাশন এক্স প্রো ফিচার গুলো এর দামের তুলনায় একবারেই ‘পয়সা উসুল’ বলা যায়। নিঃসন্দেহে ১১০ সিসি সেগমেন্টে Hero Passion X Pro একটি অন্যতম সেরা বাইক।