মোটরসাইকেল হেলমেটের যত্ন নেওয়ার কয়েকটি উপায়

Humyra Sharmind Alam
time
7 মিনিটে পড়া যাবে
feature image
আজকাল মোটরসাইকেল চালকেরা তাদের নিরাপত্তার বিষয়ে বেশ সচেতন হয়ে উঠেছে। আর তাই, গ্রামাঞ্চলে এখন হেলমেট ব্যবহারকারীদের সংখ্যা আগের তুলনায় বেড়েছে। বাইক দুর্ঘটনার প্রভাব থেকে বাঁচতে হেলমেটের বিশেষ অবদান রয়েছে। বিশেষ করে হেড ইনজুরি থেকে বাঁচতে বাইক হেলমেট ব্যবহার করা আবশ্যক।হেলমেট ব্যবহার না করলে বাইক দুর্ঘটনায় মাথায় আঘাত লাগার সম্ভাবনা ৪০% বেশি বেড়ে যায়। হেলমেট শুধু আমাদের নিরাপত্তা দেয় না, এটি আপনার চেহারা ধুলোবালি থেকেও সুরক্ষিত রাখে। প্রতিবার ব্যবহারের পর হেলমেট পরিস্কার অবস্থায় রাখা প্রয়োজন।বেশিরভাগ অভিজ্ঞদের মতে, প্রতি ৫ বছর পর পর হেলমেট পরিবর্তন করলে আপনার নিরাপত্তা দ্বিগুন নিশ্চিত করতে পারবেন। তাই বাইক চালানোর সময় আপনার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে প্রয়োজন একটি ভালো মানের হেলমেট। আপনার নিরাপত্তার ব্যাপারে সচেতন থাকতে একটি সার্টিফাইড ব্র্যান্ডের হেলমেট ব্যবহার করা বাধ্যতামূলক।যে জিনিস আমাদের সুরক্ষা দেয় সেই জিনিসের যত্ন করা আমাদের দায়িত্ব। আপনার মোটরসাইকেল হেলমেটের যত্ন নেওয়া মানেই হলো আপনার নিজের সুরক্ষার ব্যাপারে সচেতন হওয়া।হেলমেট ব্যবহারে একটি বড় সমস্যা হলো এটি সময়ের সাথে ধীরে ধীরে দুর্বল হতে থাকে। বিশেষ করে বহু বছর ব্যবহারের ফলে হেলমেটের কার্যকারিতা কমে যায়। কোনো দুর্ঘটনার ফলে আপনার হেলমেট যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাহলে ব্যবহৃত সেই হেলমেটটি বদলে ফেলা উচিত।অবশ্যই মনে রাখতে হবে, সময়ের সাথে সাথে হেলমেটের কার্যকারিতা কমতে থাকে কিন্তু বাহ্যিক ভাবে দেখলে মনে হয় এটি এখনও ঠিক আছে। হেলমেটের যত্নের ব্যাপারে আমাদের সচেতন হতে হবে। হেলমেট ঠিক অবস্থায় থাকলে বাইক চালানোর সময় যথাযথ সাপোর্ট পাবেন। সুতরাং, হেলমেটের সঠিক যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। বর্তমান বাজারে বাইকের বিভিন্ন মডেল ও হেলমেটের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ঘুরে আসুন Bikroy.com এর ব্লগ সাইটে।আজকের আলোচনায় আমরা জানবো কিভাবে এবং কি কি উপায়ে হেলমেটের যত্ন নেওয়া উচিত।

মোটরসাইকেল হেলমেটের যত্ন নেবার বেশ কিছু পদ্ধতি

  • হেলমেটের ভেতরের প্যাডিং পরিস্কার রাখুন

মাথার ঘাম ও ধুলোবালি জমে হেলমেট খুব দ্রুত নোংরা হয়ে যায়। বিশেষ করে হেলমেটের ভেতরের প্যাডিং এ ঘামের দুর্গন্ধ থেকে যায়। তাই নিয়মিত হেলমেটের ভিতরটা পরিস্কার রাখা উচিত।হেলমেটের ভেতরের প্যাডিং পরিস্কার রাখতে পানির সাথে ব্যবহার করতে পারেন ক্লিনিং ডিটারজেন্ট বা শ্যাম্পু। পরিষ্কারের পর পানি ঝরিয়ে তা রোদে শুষ্ক করে নিবেন।প্যাডিং ক্লিন করার সময় বেশি চাপ প্রয়োগ করা যাবে না। কারণ, প্যাডিং নষ্ট হয়ে যেতে পারে, তাই এ ব্যাপারে বিশেষ নজর দিন। হেলমেটের প্যাডিং পরিষ্কারের পর নিয়মিত রোদে দিলে জীবাণু ধ্বংস হয় এবং দুর্গন্ধও দূর হয়ে যায়। প্রতিবার ব্যবহারের পর হেলমেটের ব্যাগের ভিতর হেলমেট রাখা ভালো। এতে আপনার বাইক হেলমেট সহজেই নোংরা হবে না।
  • হেলমেটের ভাইসর-এর যেভাবে যত্ন নিবেন

হেলমেটের সামনে থাকা প্লাস্টিক গ্লাসটিকে ভাইসর (Visor) বলে এবং এটি আপনার বাইকের হেলমেটের একটি গুরুত্বপূর্ন অংশ। মোটরসাইকেল হেলমেটের যত্ন নিতে হলে আগে ভাইসরের যত্ন নেওয়া বেশ জরুরি।বিভিন্ন কারণে এটি ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে।মাঝে মাঝে ঘর্ষণের কারণে, দুর্ঘটনায় বা দীর্ঘসময় ব্যবহারের কারনেও হেলমেটের ক্ষতি হয় নানাভাবে। বেশি স্ক্র‍্যাচ পড়লে ভাইসরের কার্যক্ষমতা কমে যায়। এরকম হেলমেট ব্যবহার না করাই আপনার জন্য নিরাপদ। যেই ভাইসর ঘর্ষণের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেটি যদি ব্যবহার করেন তাহলে আপনার জন্য বেশ বিপজ্জনক হতে পারে।যত্নের অভাবে একসময় ভাইসরের গ্লাসটিতে অনেক স্ক্র‍্যাচ পড়ে যায়, ফলে এর মধ্য দিয়ে কোন কিছু স্পষ্ট দেখা যায় না। সব কিছু ঘোলাটে বা ঝাপসা দেখায় এবং যার কারণে আপনি মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকারও হতে পারেন যেকোন সময়। আপনার ভাইসরের অবস্থা এমনটা হলে এটি আজই পরিষ্কার অথবা পরিবর্তন করুন। এতে করে বাইক চালানোর সময় আপনার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারবেন।প্রথমে, ভাইসরে জমে থাকা ময়লা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলবেন তারপর পরিস্কার এক মাইক্রোফাইবার কাপড় দিয়ে ক্লিন করবেন। তবে খেয়াল রাখতে হবে ময়লা ঘষে তোলা যাবে না, নয়তো স্ক্র‍্যাচ পড়ে যাবে। ময়লা পরিষ্কার করতে শ্যাম্পু, মাইল্ড সোপ বা ভাইসরের জন্য উপযুক্ত গ্লাস ক্লিনার ব্যবহার করতে পারেন। ভাইসরে যদি অতিরিক্ত গভীর স্ক্র‍্যাচ পড়ে যায় তাহলে সেটা বদলে ফেলা আপনার জন্য নিরাপদ।
  • হেলমেটের সুরক্ষা নিশ্চিত করুন

হেলমেট এমন জায়গায় রাখবেন না যেখান থেকে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। হেলমেটের চুরি ঠেকাতে অবশ্যই একটি নিরাপদ জায়গায় রাখুন। হেলমেট লক ব্যবহার করা যেতে পারে তবে এটি আপনাকে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে না।চোর যদি আপনার হেলমেটের লক ভেঙে চুরি না করতে পারে তাহলে সেটি নষ্ট করে দিয়ে যেতে পারে। বাইকের লুকিং গ্লাসের উপর হেলমেট ঝুলিয়ে রাখার অভ্যাস অনেকেরই আছে। এতে লুকিং গ্লাসের উপর প্রেসার পড়ে। হেলমেটের ভার লুকিং গ্লাসের ক্ষতি করতে পারে।
  • হেলমেটের এয়ার-ভেন্টগুলো ক্লিন রাখতে হবে

হেলমেটের এয়ার-ভেন্টগুলো পরিষ্কার রাখা প্রয়োজন। এতে জমে থাকা ধুলোবালি আটকে থাকলে যথাযথ এয়ার ফ্লো হয় না। সুতরাং, নিয়মিত যত্নসহকারে এয়ার প্রেশার দিয়ে ভেন্টগুলো পরিস্কার রাখতে হবে।
  • ঘামের দুর্গন্ধ এড়াতে হেলমেটের ভেতরে সুতি কাপড় ব্যবহার করুন

পড়ে থাকার কারণে আপনার মাথা যদি অতিরিক্ত ঘামে, সেক্ষেত্রে, হেলমেটের নিচে একটি পাতলা সুতি কাপড়ের রুমাল ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে হেলমেটের ভিতরে ঘামের দুর্গন্ধ আটকে থাকবে না এবং আপনার হেলমেটের প্যাডিং পরিষ্কার থাকবে।
  • হেলমেট সুরক্ষায় উপযুক্ত ব্র্যান্ডের ক্লিনিং কিট ব্যবহার করুন

হেলমেট পরিস্কার করার জন্য নিম্নমানের ক্লিনিং প্রোডাক্টস ব্যবহার করলে হেলমেটের সৌন্দর্য নষ্ট হতে পারে। নন-ব্র্যান্ডেড ক্লিনিং কিটগুলো সাধারণত বাজে কোয়ালিটির হয়ে থাকে। টাকা বাঁচাতে নিয়মিত সস্তা ক্লিনিং প্রোডাক্টস ব্যবহার করলে আপনার হেলমেটের ডিজাইন ও রং নষ্ট হয়ে যেতে পারে।সেজন্য, আপনার বাইক হেলমেট পরিষ্কার এবং সুরক্ষিত রাখতে সার্টিফাইড ক্লিনিং কিট ব্যবহার করা উচিত। অনেকেই বেশি শক্তি দিয়ে স্ক্রাবিং করে, যা মোটেই ঠিক নয়। এতে করে হেলমেটে স্ক্র‍্যাচ পড়ে যায় এবং ভাইসর ক্ষতিগ্রস্থ হয়। অবশ্যই পরিষ্কার করার সময় অতিরিক্ত স্ক্রাবিং করা যাবে না।
  • হেলমেটের যত্নে সচেতন হতে হবে

আমাদের দেশের বাইকাররা তাদের বাইক নিয়ে অনেক সচেতন। তবে মাঝে মাঝে কিছু বাজে অভ্যাসের কারণে ভুল করে অনেকেই হেলমেটের ক্ষতি করে বসে। যেমন হেলমেট ধরার সময় অনেকেই ভাইসর ধরে টেনে তুলে। এই বাজে অভ্যাসই আপনার হেলমেট নষ্ট করতে যথেষ্ট। আবার অনেকেই এমন আছেন যারা হেলমেট অনিরাপদ স্থানে রাখেন। যেকোন ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে হেলমেট রাখলে সেটা হঠাৎ কোন দুর্ঘটনায় নষ্ট হয়ে যেতে পারে। সুতরাং, আপনার হেলমেটের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এইসব বাজে অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। আপনার মোটরসাইকেল হেলমেটের যত্ন নিতে মেনে চলুন সঠিক নিয়ম।হেলমেটের দাম সহ বাইকের অন্যান্য অটো-পার্টস সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন Bikroy.com এর ব্লগ সাইটে।

মোটরসাইকেল হেলমেটের যত্ন করার বাড়তি কিছু টিপস

  • মোটরসাইকেল হেলমেট সবসময় শুকনো ও পরিষ্কার স্থানে রাখা উচিত।
  • প্রতিবার হেলমেট ব্যবহারের পর ভাইসরটি তুলে রাখুন। এতে করে হেলমেটের মধ্যে আটকে থাকা ঘামের দুর্গন্ধ দূর হবে।
  • হেলমেট ক্লিন করতে নরম ক্লিনিং ব্রাশ ব্যবহার করা ভালো।
  • মোটরসাইকেল হেলমেটের যত্ন নিতে উপযুক্ত ক্লিনিং কিট ব্যবহার করা উত্তম।
  • সফ্ট ডিটারজেন্ট এবং নরম ব্রাশ দিয়ে হেলমেটের ময়লা তুলুন যেন হেলমেটের ডিজাইন অথবা রং নষ্ট না হয়।
  • নানা রকম ফার্নিচার ক্লিনিং পণ্যের মধ্যে ক্ষতিকারক কেমিক্যালস থাকে যা হেলমেটের রং নষ্ট করতে পারে। সুতরাং, বাইক হেলমেট পরিষ্কার করতে এসব পণ্যের ব্যবহার একদমই করা যাবে না।
  • হেলমেটের পার্টসগুলো কখনই সাবান দিয়ে ঘষে পরিস্কার করা যাবে না। সাবানে থাকা ক্ষারযুক্ত কেমিক্যালস রুক্ষতা সৃষ্টি করে।
  • ভাইসরের কাঁচ যেকোনো কারণে ঘোলা হয়ে যেতে পারে। তাই এন্টি ফগ ভাইসর ব্যবহার করা আপনার জন্য নিরাপদ।

পুরোনো হেলমেট ব্যবহার করা থেকে সাবধান হওয়া প্রয়োজন

দীর্ঘ সময় ধরে ব্যবহার করছেন এমন হেলমেটের কার্যকারিতা ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে। কখনো হেলমেটের স্ট্র্যাপ দুর্বল হয়ে ছিঁড়ে যেতে পারে, বা কখনো ভাইসরে অতিরিক্ত স্ক্র‍্যাচ পড়ে এর কাঁচ ঘোলা হয়ে যেতে পারে। সাধারণত দীর্ঘ দিন পুরোনো হেলমেট ব্যবহার করলে এরকম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।হেলমেট বেশি পুরোনো হয়ে গেলে এর ভিতরের ফোম এক পর্যায় নষ্ট হয়ে যায়। ফলে ব্যবহারের সময় আপনাকে সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করবে না। বাইক দুর্ঘটনায় মাথায় আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে। অতএব, হেলমেটের ফোম নষ্ট থাকলে আপনি বাইক চালানোর সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা পাবেন না। পুরোনো বাইক হেলমেট ব্যবহার করা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ তা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন।এছাড়াও, দীর্ঘ সময় ব্যবহারের পর হেলমেটের স্ট্র্যাপ লুজ হয়ে যায়। স্ট্র্যাপে গ্রীপ না থাকার ফলে হেলমেটটি আর ব্যবহারযোগ্য থাকে না। হেলমেটের আউটার শেল কড়া রোদের তাপ থেকে চালকের মাথা সুরক্ষিত রাখে। তবে দীর্ঘ সময় ব্যবহারের ফলে, সেই আউটার শেলে এক পর্যায়ে ফাটল ধরে নষ্ট হয়ে যায়।সুতরাং, নিরাপদ বাইক রাইডিং নিশ্চিত করতে, প্রতি পাঁচ থেকে দশ বছরের মধ্যে আপনার বাইকের হেলমেট পরিবর্তন করা আবশ্যক।

পরিশেষে

মোটরসাইকেল হেলমেটের যত্ন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। কারণ, এর যত্নের সাথে জড়িয়ে আছে আমাদের নিরাপত্তা। আপনার হেলমেটের নিয়মিত যত্ন নিলে এটি দীর্ঘদিন ব্যবহার করতে পারবেন। তবে কিছু ভুল অভ্যাসের কারণে অনেকেই তাদের হেলমেটের ক্ষতি করে বসে। অনেক সময়, আমরা সঠিক নিয়মে হেলমেটের যথাযথ যত্ন নিতে পারি না, যার ফলে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে হেলমেটের আয়ু কমে যায়।সেজন্যই, এরকম অসাবধানতা পরিহার করা উচিৎ। বাইক চালানোর সময় সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আপনার হেলমেট একটি বড় ভূমিকা পালন করে। অতএব, এটি যত্নসহকারে ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন, আপনার হেলমেট ঠিক ততটাই মূল্যবান যতটা মূল্যবান আপনার জীবন।মোটরসাইকেলের দাম ২০২২ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন Bikroy.com এর ব্লগ সাইটে

অনুরূপ খবর

  • Auto Parts & Accessories

    ব্যাটারি চালিত উত্তপ্ত মোটরসাইকেল গিয়ার সম্পর্কে আলোচনা

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Auto Parts & Accessories

    শীতকালের জন্য ৫টি সেরা মোটরসাইকেল জ্যাকেট সম্পর্কে আলোচনা

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Auto Parts & Accessories

    ৫টি সেরা মোটরসাইকেল বুট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • Auto Parts & Accessories

    মহিলাদের জন্য ৫টি সেরা মোটরসাইকেল রেইন গিয়ার

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Auto Parts & Accessories

    মোটরসাইকেল বুট ক্রেতাদের জন্য গাইডলাইন

    time
    7 মিনিটে পড়া যাবে
  • Auto Parts & Accessories

    প্রতিরক্ষামূলক মোটরসাইকেল বুট সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • Auto Parts & Accessories

    ২০২৩ সালে ৫টি সেরা মোটরসাইকেলের হর্ন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • Auto Parts & Accessories

    মোটরবাইকের স্ট্র্যাপের ধরণ নিয়ে আলোচনা

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে
  • Auto Parts & Accessories

    CE Rated মোটরসাইকেল গিয়ার বোঝার এবং বেছে নেওয়ার উপায়

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Auto Parts & Accessories

    মোটরসাইকেল চালানোর পোশাক বলতে কি বোঝায় ? বিস্তারিত আলোচনা

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে

সর্বশেষ গাড়ির রিভিউ

  • Suzuki Alto K10 2015

    Hatchback

    ৳ 800K - 1.2M

  • Toyota Aqua 2014

    Hatchback

    ৳ 1.5M - 1.6M

  • Suzuki Swift 2017

    Hatchback

    ৳ 1.7M - 2.2M

  • Toyota Vitz 2017

    Hatchback

    ৳ 1.8M - 2.3M

  • Nissan Leaf 2014

    Hatchback

    ৳ 4M - 6M

  • Mitsubishi Montero 2015

    SUV & 4X4

    ৳ 6.5M - 8.6M

  • Suzuki Wagon R 2018

    Hatchback

    ৳ 750K - 1.1M

  • Honda Civic 2019

    Saloon & Sedan

    ৳ 3.5M - 4.5M

  • Land Rover Defender 2020

    SUV & 4X4

    ৳ 14M - 18M

  • Mitsubishi Lancer 2017

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.5M - 3M

  • Toyota Axio 2016

    Saloon & Sedan

    ৳ 1.8M - 2.4M

  • Toyota Premio G Superior 2018

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.3M - 3M

সর্বশেষ বাইকের রিভিউ

  • Hero Ignitor 125 2020 IBS

    ৳ 115.7K - 128.5K

  • Honda X-Blade 160 ABS

    ৳ 194.9K - 216.5K

  • Honda Livo 110 Drum

    ৳ 107.9K - 119.9K

  • Keeway TXM 150

    ৳ 161.1K - 179K

  • Suzuki Gixxer Monotone

    ৳ 182K - 192K

  • Suzuki Gixxer SF Matt Plus

    ৳ 315K - 350K

  • Yamaha R15 S

    ৳ 409.5K - 455K

  • Hero Hunk 150 R Dual Disc ABS

    ৳ 166.1K - 232K

  • TVS Apache RTR 165 RP

    ৳ 297K - 360K

  • Suzuki Intruder FI ABS

    ৳ 247.5K - 320K

  • Suzuki Bandit 150

    ৳ 288K - 320K

  • KTM RC 125

    ৳ 333K - 566K

hero

Bikroy এ মাত্র ২ মিনিটে আপনার গাড়ি বা মোটরবাইকের বিজ্ঞাপন দিন!