বাংলাদেশের ৫ টি সেরা ১৫০ সিসি কাওয়াসাকি মোটরসাইকেল

১৯৬০ এর দশকের শুরু থেকে Kawasaki মোটরসাইকেল তৈরি করে আসছে। জাপানি এই কোম্পানির মোটরসাইকেল গুলি তাদের উদ্ভাবনী প্রকৌশল এবং কর্মক্ষমতার জন্য বিশেষভাবে সুপরিচিত। প্রতিষ্ঠানটি তার মোটরসাইকেল গুলিতে বিভিন্ন নতুন প্রযুক্তি এবং নতুন কিছু বৈশিষ্ট্য চালু করেছে, যেমন - নিনজা সিরিজের উন্নত এরোডাইনামিকস এবং শক্তিশালী ইঞ্জিন এর জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এছাড়াও জেড সিরিজ এবং ভলকান ক্রুজার এর মত সকল আইকনিক মডেল তৈরিতে তাদের সমকক্ষ খুঁজে পাওয়া সত্যিই দুষ্কর।
বাংলাদেশের ৫ টি সেরা ১৫০ সিসি কাওয়াসাকি মোটরসাইকেল সম্পর্কে তথ্য
কাওয়াসাকি স্পোর্টস বাইক থেকে শুরু করে ক্রুজার, অফ- রোড বাইক এবং ডুয়াল স্পোর্ট এর মত দুর্দান্ত কিছু মডেল বাইক প্রেমিদের জন্য নিয়ে এসেছে। এগুলো মোটরসাইকেল উৎসাহীদের মধ্যে একটি অনুগত সাড়া ফেলতে সাহায্য করেছে। হাই সিসির পাশাপাশি তাদের কিছু লো সিসির বাইকও রয়েছে এবং এগুলো ও গুনে মানে সম্পূর্ণ।
কাওয়াসাকি বাইকের বিশেষ বৈশিষ্ট্য গুলো হল - উচ্চমানের সাসপেনশন, উচ্চতর ব্রেকিং সিস্টেম, পাওয়ার ফুল ইঞ্জিন, স্পোর্টস টাইপ ডিজাইন, বিশ্বস্ততা ইত্যাদি সহ এই বাইক গুলি ধরে রেখেছে তাদের নিজস্ব ঐশ্বর্য। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও বিভিন্ন বিশেষ বৈশিষ্ট্য এর জন্য কাওয়াসাকি বাইকগুলোর দাম একটু বেশি। দাম যদি আপনার কাছে কোন ফ্যাক্ট না হয় তাহলে বিশ্বস্ততার সাথে আপনি নিতে পারেন কাওয়াসাকি মোটরবাইক গুলি।
Bikes Guide এর এই ব্লগে আমরা ৫ টি সেরা ১৫০ সিসির কাওয়াসাকি মোটরসাইকেল সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানবো।
Kawasaki D-Tracker 150
Kawasaki D-Tracker 150 হলো কাওয়াসাকির একটি ১৫০ সিসি স্মার্ট এবং স্টাইলিশ সুপারমোটো - স্টাইলের বাইক। বাইকটি মূলত রাইডারদের অন-রোড এবং অফ-রোড পারফরমেন্সের জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুত করে তোলা হয়েছে।
উঁচু সিট, গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স, লম্বা সাসপেনশন এবং উঁচু উপস্থাপিত হ্যান্ডেল বার, ফুয়েল ট্যাংকের স্লিম আকৃতি, কনসোল প্যানেলের আকর্ষণীয় গ্রাফিক্স ডিজাইন, পিলিয়ন সিট ইত্যাদি বাইকটির স্পেশাল বৈশিষ্ট্য।
বাইকটি থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং প্রায় ১২০ কিলোমিটার/আওয়ার টপ স্পিড পাওয়া যাবে।
(১) ইঞ্জিন - বাইকটিতে একটি SOHC একক সিলিন্ডার, ৪-স্ট্রোক, ১৫০ সিসি সহ এয়ার কুলড বিশিষ্ট ইঞ্জিন রয়েছে। ইঞ্জিনটি @৮০০০ আরপিএমে ১২ পিএস এবং @৬৫০০ আরপিএমে @১১.৯ এনএম টর্ক উৎপাদন করতে সক্ষম। বাইকের স্টাটিং মেথড ইলেকট্রনিক।
(২) বডি ডাইমেনশন - বাইকটির সামগ্রিক দৈর্ঘ্য ২০১৫ মিমি, প্রস্থ ৮৩০ মিমি এবং উচ্চতা ১১৩০ মিমি। বাইকটির সিটিং পজিশনের উচ্চতা ৮৪০ মিমি এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ২৭০ মিমি। ফুয়েল ট্যাঙ্কের ক্যাপাসিটি ৬.৯ লিটার এবং বাইকটির সামগ্রিক ওজন ১১৮ কেজি।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন - বাইকের সামনের দিকে শোওয়া-নির্মিত ৩৫ মিমি ইনভার্টেড টেলিস্কোপিক ফর্ক এর সেট এবং পেছনের দিকে ৫-ওয়ে স্প্রিং প্রিলোড এডজাস্টমেন্ট সহ একটি ইউনি-ট্র্যাক সিঙ্গেল গ্যাস শক রয়েছে। বাইকটির সামনের দিকে একটি ৩০০ মিমি টুইন পিস্টন এবং পেছনে ২২০ মিমি সিঙ্গেল পিস্টন, ইউনিটের উভয় প্রান্তে স্পোক রিম এবং বায়ু চলাচল ডিস্ক ব্রেক রয়েছে।
(৪) টায়ার এবং হুইল - বাইকটির সামনের টায়ার টিউবলেস, এর সামনের চাকাটি ১০০/৮০-১৭ M/C ৫২P টায়ারে মোড়ানো এবং পেছনের চাকাটি ১২০/৭০-১৭ M/C ৫৮P টায়ারে মোড়ানো। বাইকটির হুইলবেস ১৩৩৫ মিমি এবং স্পোক টাইপ।
বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য - ৪,১৫,০০০ টাকা/= ( আসল মূল্য কম বেশি হতে পারে। যা আপনি কেনার সময় যাচাই করে নিতে পারেন।)
Kawasaki KLX 150 BF
১৫০ সিসি সেগমেন্ট এর Kawasaki KLX একটু ভিন্ন ধারার অফ রোড ডার্ট বাইক। বাইকের বডি ডিজাইন, পার্টস, ডাইমেনশন, কমফোর্ট ইত্যাদি দিকগুলো বিবেচনা করলে বাইকটিকে একটি স্ট্যান্ডার্ড বাইক বলা যায়।
একটি উচ্চ আসন, পর্যাপ্ত গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স, দীর্ঘ সাসপেনশন ট্রাভেল এবং লম্বা হ্যান্ডেল বার ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য সহ এটি স্ট্রিট এবং অফ-রোড উভয় বাইকের তালিকায় রয়েছে।
বাইকটি থেকে আপনি ৪০ কিলোমিটার/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং ১২০ কিলোমিটার/আওয়ার টপ স্পিড পেতে পারেন।
(১) ইঞ্জিন - বাইকটিতে সংযুক্ত করা হয়েছে ১৫০ সিসির এসও এইচসি ইঞ্জিন যা ৪-স্ট্রোক, সিঙ্গেল সিলিন্ডারে সমৃদ্ধ এয়ার কুলড ইঞ্জিন। ইঞ্জিনটি ১২ বিএইচপি @৮০০০ আরপিএম ম্যাক্স পাওয়ার এবং ১১.৩ এনএম @৬৪০০ আরপিএম ম্যাক্স টর্ক উৎপাদন করতে সক্ষম। বাইকটিতে ৫-স্পিড গিয়ার বক্স সহ একটি ওয়েট মাল্টিপ্লেট ক্লাচ সিস্টেম রয়েছে।
(২) বডি ডাইমেনশন - বাইকটির সামগ্রিক দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ২০৮০ মিমি, ৭৭০ মিমি এবং ১১৪৫ মিমি। বাইকটির গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ২৯৫ মিমি এবং এর সামগ্রিক ওজন ১১৮ কেজি।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন - বাইকের সামনের এবং পেছনের উভয় চাকাতেই সংযুক্ত করা হয়েছে ডিস্ক ব্রেক। বাইকের ব্রেক উভয়ই ভেন্টিলেটেড হাইড্রোলিক ডিস্ক ব্রেক।
বাইকের সামনের দিকে রয়েছে শোওয়া ইউএসডি টেলিস্কোপিক ফর্ক এবং পেছনে রয়েছে ইউনি-ট্র্যাক সিঙ্গেল গ্যাস শক উইথ ৫-ওয়ে স্প্রিং প্রিলোড অ্যাডজাস্টমেন্ট সাসপেনশন।
(৪) টায়ার এবং হুইল - বাইকের সামনের দিকে সংযুক্ত করা হয়েছে ১০০/৭০-২১ এবং পেছনে সংযুক্ত করা হয়েছে ১০০/৯০-১৮ সাইজের টায়ার। বাইকটির হুইলবেস ১৩৪০ মিমি এবং স্পোক টাইপ।
বাইকটির বর্তমান বাজার মূল্য - ৩,৬৫,০০০ টাকা/= ( আসল মূল্য কম বেশি হতে পারে। যা আপনি কেনার সময় যাচাই করে নিতে পারেন।)
Kawasaki KLX 150L
kawasaki KLX 150L হলো কাওয়াসাকির একটি ১৫০ সিসি স্মার্ট এবং স্টাইলিশ ডার্ট বাইক। বাইকটি মূলত রাইডারদের জঙ্গল এবং অনন্য অফ-রোড ট্রেইলে চলার জন্য এবং গুরুতর অফ-রোড পারফরমেন্সের জন্য ডিজাইন করা।
বাইকটির স্পেশাল বৈশিষ্ট্য হলো - এনালগ ইন্সট্রুমেন্ট প্যানেল, ফুয়েল গেজ, দীর্ঘ সাসপেনশন, উচ্চ সেট, গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স, স্লিম আকৃতির ফুয়েল ট্যাংক ইত্যাদি।
বাইকটি থেকে আপনি ৪৫ কিলোমিটার/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং ১২০ কিলোমিটার/আওয়ার টপ স্পিড পেতে পারেন।
(১) ইঞ্জিন - kawasaki KLX 150L বাইকটিতে একটি SOHC সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪-স্ট্রোক, ১৪৪ সিসি এর ইঞ্জিন ডিপ্লেসমেন্ট সহ এয়ার কুলড ইঞ্জিন রয়েছে। ইঞ্জিনের পাওয়ার এবং টর্কের পরিসংখ্যান - @৮০০০ আরপিএমে ১২ বিএইচপি এবং @৬৪০০ আরপিএমে ১১.৩ এনএম। বাইকের পেছনে বড় স্প্রেকেট সহ ৫-স্পিড ট্রান্সমিশন রয়েছে।
(২) বডি ডাইমেনশন - বাইকটির সামগ্রিক দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ২০৮০ মিমি, ৭৭০ মিমি এবং ১১৪৫ মিমি। সিটিং পজিশনের উচ্চতা ৮১০ মিমি এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ২৯৫ মিমি। বাইকটির সামগ্রিক ওজন ১১৮ কেজি এবং ফুয়েল ট্যাংকের ক্যাপাসিটি ৫.৬৮ লিটার।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন - বাইকের সাসপেনশন সিস্টেমে সামনের দিকে টেলিস্কোপিক ফর্ক সেট এবং পেছনে শোভা এডজাস্টেবল মনোশক রয়েছে। বাইকটির উভয় প্রান্তে স্পোক রিম এবং ভেন্টিলেটেড ডিস্ক ব্রেক রয়েছে।
(৪) টায়ার এবং হুইল - বাইকটির সামনের চাকাটি একটি ২৪০ মিমি ডিস্ক সহ ২.৭৫-২১ ৪৫P অফ-রোড টায়ারে মোড়ানো এবং পেছনেরটি ১৯০ মিমি ডিস্ক সহ ৪.১০-১৮ ৫৯P টায়ারে মোড়ানো এবং টিউবলেস টাইপ। বাইকটির হুইলবেস ১৩৪০ মিমি এবং স্পোক টাইপ।
Kawasaki Ninja 150
Kawasaki Ninja 150 বর্তমানে কাওয়াসাকির বহুল পরিচিত একটি বাইক। নিনজা সেগমেন্টের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় বাইক।
বাইকের সামনে উইন্ডশিল্ড, মাসকুলিন ফুয়েল টাঙ্ক, কিছুটা নিচু রাইডার সিট এবং কিছুটা উঁচু পিলিয়ন সিট ইত্যাদি এই বাইকের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
বাইকটি থেকে আপনি ৩৫ কিলোমিটার/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং ১৩০ কিলোমিটার/আওয়ার টপ স্পিড পেতে পারেন।
(১) ইঞ্জিন - এই বাইকে থাকছে ১৪৯ সিসির, ২-স্ট্রোক, সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ওয়াটার কুলড ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিন ১১,০০০ আরপিএমে ২৮.২ বিএইচপি পাওয়ার এবং ৯০০০ আরপিএমে ২০ এনএম টর্ক জেনারেট করতে সক্ষম। বাইকে ওয়েট মাল্টিপ্লেট ক্লাচ সিস্টেম এবং ৬-স্পিড গিয়ার ট্রান্সমিশন রয়েছে।
(২) বডি ডাইমেনশন - বাইকের সামগ্রিক দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ১৯৩০ মিমি, ৭২০ মিমি এবং ১০৯৫ মিমি। হুইলবেস এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স যথাক্রমে ১৩০৫ মিমি এবং ১৪৫ মিমি। বাইকটির সামগ্রিক ওজন ১৩৪ কেজি। বাইকের জ্বালানি ধারণ ক্ষমতা ১০.৮ লিটার।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন - বাইকের সামনে ও পেছনে ডিস্ক ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকের সামনে থেকে ৪১ মিমি টেলিস্কোপিক ফর্ক এবং পেছনে ব্যবহার করা হয়েছে মনোশক সাসপেনশন।
(৪) টায়ার এবং হুইল - Kawasaki Ninja 150 বাইকের সামনের টায়ারের সাইজ ৯০/৯০-১৭ এবং পেছনের টায়ারের সাইজ ১১০/৮০-১৭। বাইকে অ্যালয় হুইল ও টিউব টায়ার ব্যবহার করা হয়েছে। উভয় হুইলের সাইজ ১৭ ইঞ্চি।
Kawasaki Ninja RR ZX150
Kawasaki Ninja RR ZX150 বাইকে থাকছে বেশ স্পোর্টস টাইপ একটি লুক। স্পোর্টস টাইপ হওয়া সত্বেও এই বাইকের পেছনের দিক বেশ বড় ও চওড়া যা সাধারণত স্পোর্টস বাইকে দেখা যায় না। বাইকটির পাওয়ারের তুলনায় এর ওজন বেশ কম তাই এই বাইক থেকে খুব কম সময়ে খুব বেশি গতি অর্জন করা সম্ভব।
বাইকটি থেকে ৩৫ কিলোমিটার/লিটারে এভারেজ মাইলেজ এবং ১৫০ কিলোমিটার/আওয়ার টপ স্পিড পেতে পারেন।
(১) ইঞ্জিন - বাইকটিতে থাকছে একটি ১৫০ সিসি’র ৪-স্ট্রোক, সিঙ্গেল সিলিন্ডার ডিওএইচসি ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিনে লিক্যুইড কুলিং ও ফুয়েল ইনজেকশন টেকনোলজি থাকছে। এই ইঞ্জিন ১০,০০০ আরপিএমে ১৫ বিএইচপি পাওয়ার ও ৭৭০০ আরপিএমে ১১.৭ ন্যানোমিটার টর্ক জেনারেট করতে সক্ষম।
(২) বডি ডাইমেনশন - বাইকটির সামগ্রিক দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং উচ্চতা যথাক্রমে ১৯৩০ মিমি, ৭২০ মিমি এবং ১০৯৫ মিমি। হুইলবেস এবং গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স যথাক্রমে ১৩০৫ মিমি এবং ১৪৫ মিমি। বাইকের সামগ্রিক ওজন ১৩৪ কেজি এবং ফুয়েল ক্যাপাসিটি ১০.৮ লিটার।
(৩) ব্রেকিং এবং সাসপেনশন - Kawasaki Ninja RR ZX150 বাইকে ডুয়াল ডিস্ক ব্রেকার সেটাপ ব্যবহার করা হয়েছে। সামনে ও পেছনে ডিস্ক ব্রেক ব্যবহার করা হলেও থাকছে না কোনো এবিএস টেকনোলজি, যা বেশ হতাশাজনক। Kawasaki Ninja RR ZX150 বাইকের সামনে টেলিস্কোপিক ফর্ক ব্যবহার করা হয়েছে আর পেছনে থাকছে মনো-শক সাসপেনশন।
(৪) টায়ার এবং হুইল - Kawasaki Ninja RR ZX150 বাইকে অ্যালয় হুইল ব্যবহার করা হয়েছে। সামনের চাকার সাইজ ৯০/৯০-১৭ এবং পেছনের চাকার সাইজ ১১০/৮০-১৭।
পরিসংহার
সেরা ৫ টি ১৫০ সিসির কাওয়াসাকি মোটর বাইক এ রিভিউ পর্যালোচনা করলে আমরা খুব সহজেই এই বাইকের কর্মক্ষমতা এবং জনপ্রিয়তা আন্দাজ করতে পারি। স্টাইলিশ, স্পিড এবং পাওয়ারফুল ইঞ্জিনের দিকে লক্ষ্য করলেই কাওয়াসাকির সেরা বাইকগুলি হতে পারে আপনার পছন্দ।

































