বাইকের হেড লাইট নিয়ে যত সমস্যা ও প্রতিকার

Humyra Sharmind Alam
time
7 মিনিটে পড়া যাবে
feature image

দিনে হোক বা রাতে, বাইকের হেড লাইট সবসময়ই ঠিকভাবে কাজ করা জরুরি। আমাদের দেশে হেড লাইটের সমস্যা থাকার কারণে ট্রাফিক পুলিশরা প্রায়ই ধরেন এবং জরিমানা দিয়ে থাকেন। তাছাড়া বাইকের দরদাম যেমনই হোক না কেন, হেড লাইট নষ্ট থাকাটা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ একটা ব্যাপার। মাঝে মাঝে আমরা ভাবি বাল্ব বদলে ফেললেই হেড লাইটের সমস্যা ঠিক হয়ে যাবে, কিন্তু তারপরও সমস্যা আগের মতই রয়ে যায়। এরকম পরিস্থিতিতে মোটরসাইকেলের ইলেকট্রিকাল সার্কিট পরীক্ষা করা এবং পেশাদার মেকানিকের হাতে তা মেরামত করা প্রয়োজন।আপনার বাইকের হেড লাইট যদি ঠিকমত কাজ না করে, তাহলে আমাদের আজকের প্রতিবেদনটি আপনার জন্য। আজ আমরা জানবো কী কী কারণে হেড লাইটের সমস্যা দেখা দেয়, এবং কীভাবে সেই সমস্যাগুলো সমাধান করা যায়।

বাইকের হেড লাইট যেভাবে কাজ করে

প্রথম দিকে গাড়ি বা যেকোনো বাহনের হেড লাইট বলতে ছিলো কাঁচের ভেতরে অ্যাসিটিলিন গ্যাসের সাহায্যে জ্বালানো আগুন। এই মধ্যযুগীয় ডিজাইন থেকে প্রযুক্তির হাত ধরে আজ অনেক উন্নত হয়েছে হেড লাইট। এখন ব্যাটারি চালিত ইলেকট্রিক সার্কিটের সাহায্যে হ্যালোজেন কিংবা এলইডি বাইক হেড লাইট আমরা জ্বালাই।বেশিরভাগ বাইকেই ইগনিশন শুরু করার জন্য চাবি দিলেই হেড লাইট জ্বলে ওঠে। এক্ষেত্রে হেড লাইটের সুইচ দিয়ে আলোর তীব্রতা কম বেশি অথবা মুড বেছে নেয়া যায়।হেad লাইটের সার্কিট শুরু হয় ব্যাটারি দিয়ে, এবং তারের মধ্যে দিয়ে বিদ্যুৎ লাইটে পৌঁছে। মাঝে মাঝে বাল্বের জন্য সঠিক পরিমাণে বিদ্যুৎ আলাদা করে আনার জন্য একটি রিলে থাকে। কিন্তু অনেক বৈদ্যুতিক তারেই কোনও রিলে থাকে না।আপনার বাইকের হেড লাইট কাজ না করার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। নিচে কিছু কারণ উল্লেখ করছিঃ

বাইকের হেড লাইটের সমস্যাঃ খারাপ গ্রাউন্ডিং/ আর্থিং

১৯৭০ সালের পর বিশ্বে যতগুলো মোটরবাইক তৈরি করা হয়েছে, তার সবগুলোতেই এক ধরণের গ্রাউন্ডিং সিস্টেম দেয়া হয়, যার নাম ফ্লোটিং গ্রাউন্ড।বাইকের সার্কিট নষ্ট করতে পারে এমন অতিরিক্ত ভোল্টেজের প্রবাহ সরানোর জন্য এক বা একাধিক গ্রাউন্ড তার দিয়ে একটি পথ খুলে দেয়া হয়। এই নতুন পথ দিয়ে অতিরিক্ত চার্জ অথবা ভোল্টেজ ব্যাটারির নেগেটিভ সাইডে পাঠিয়ে দেয়া হয়।যখনই এই গ্রাউন্ডিং সিস্টেমে কোনো রকম সমস্যা তৈরি হয়, তখন বৈদ্যুতিক প্রবাহ বৃদ্ধি বা হ্রাস পায়। আর যখন বৈদ্যুতিক প্রবাহ হ্রাস পায়, তখন আমাদের বাইকের হেড লাইট জ্বালানোর জন্য প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ পাওয়া যায় না। ফলস্বরূপ, আমাদের লাইটের পাওয়ার কমে যায়, নয়ত একেবারেই নিভে যায়।

বাইকের সমস্যার সমাধান

খারাপ গ্রাউন্ডিং থেকে বাইকের বিভিন্ন অটো পার্টসে সমস্যা দেখা দিতে পারে; আর তাই আপনার বাইকের যত্ন নেয়ার সময় একটি ভোল্টমিটারের সাহায্যে গ্রাউন্ডিং পরীক্ষা করে দেখা জরুরি। সবগুলো লাইটের গ্রাউন্ডিং পরীক্ষা করার জন্য প্রথমে বাইকের হেড লাইট, টার্ন সিগন্যাল এবং টেইল/ ব্রেক লাইটের সাথে জড়িত সব সার্কিট খুঁজে বের করতে হবে। লাল পজিটিভ প্রোবটি ব্যাটারির সাথে যুক্ত করে কালো নেগেটিভ প্রোব সার্কিটের বিভিন্ন পয়েন্টে এবং সবগুলো কানেক্টরে লাগিয়ে পরীক্ষা করতে হবে।যদি কোনো গ্রাউন্ডিং লোকেশনে ভোল্টেজ কম পাওয়া যায়, তাহলে ধরে নিতে হবে আপনার লাইটিং সার্কিটে গ্রাউন্ডিং ঘাটতি আছে। এখানে জেনে রাখা দরকার যে, ব্যাটারির সঠিক ভোল্টেজ ১২.৬ থেকে ১৩.৫ ভোল্টের মধ্যে থাকে।যেই যেই পয়েন্টে বা কানেক্টরে ভোল্টেজ কম পাওয়া যাবে, সেগুলোকে বদলে নতুন তার বা কানেক্টর বসাতে হবে। তাহলেই বাইকের হেড লাইটের খারাপ গ্রাউন্ডিং-এর সমস্যা চলে যাবে।

বাইকের হেড লাইটের সমস্যাঃ তারে শর্ট ও খারাপ কানেকশন

বাইকের হেড লাইট নিয়ন্ত্রণ করার জন্য যেই ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট রয়েছে, তাতে ব্যাটারি-চালিত তারের সমন্বয় করে হেড লাইট সংযোগ দেয়া হয়। সমগ্র সার্কিটে বিদ্যুৎ প্রবাহ রিলে করার জন্য বেশ কিছু কানেক্টর ব্যবহার করে তারগুলোকে বর্মে আবৃত করা হয়।যদি এর মধ্যে কোনো একটি সার্কিটে ভোল্টেজ ওভারলোড হয়, তাহলে সেই সার্কিটের কানেক্টর ও তারগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নষ্ট তার খুব সহজে খুঁজে পাওয়া যায়। কেননা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ভোল্টেজ প্রবাহ হলে তারগুলো পুড়ে যায়।এমনিতেই তারের কানেকশনগুলো খুব সহজে চোখে পড়ে। আর তার পুড়ে গেলে সেই জায়গার রং কিছুটা নষ্ট হয়ে দাগ পড়ে যায়; যেটা চোখে দেখেই সনাক্ত করা সম্ভব।

বাইকের সমস্যার সমাধান

হেড লাইটের বর্ম এবং কানেক্টরগুলো ভালোভাবে চোখে দেখে পরীক্ষা করুন। যদি কোনো তারে শর্ট অথবা কানেকশনের সমস্যার আশংকা থাকে, কিন্তু কোনো বাহ্যিক সমস্যা চোখে না পড়ে, তাহলে ভোল্টমিটার ব্যবহার করে কানেকশনগুলো পরীক্ষা করুন।একই সাথে সমস্ত সার্কিট ওভারলোড হওয়া বা বিনষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বিরল। তাই কতটুকু জায়গায় ক্ষতি হয়েছে তা খুঁজে দেখুন এবং সেই অংশটুকু বদলে ফেলুন। এতে করে বাইকের যত্ন নেয়ার ক্ষেত্রে আপনার ইলেকট্রিক্যাল মেরামতের খরচও অনেক কমে যাবে।

বাইকের হেড লাইটের সমস্যাঃ এক্সেসরিজ ওভারলোডের কারণে আলোর স্বল্পতা

যেকোনো শক্তির উৎসের মতই মোটরসাইকেলের ব্যাটারিগুলোকে বাইকে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ করার মত করেই বানানো হয়। আপনার বাইকের ইলেকট্রিক্যাল সার্কিটগুলো যেই ইঞ্জিনিয়ার ডিজাইন করেন, তারাই ব্যাটারিগুলো সেট করেন। প্রতিটি বাইকে সঠিক পরিমাণ ভোল্টেজ ব্যবহার করে নির্দিষ্ট কিছু ইলেক্ট্রিক্যাল সিস্টেমে শক্তি সরবরাহ নিশ্চিত করা থাকে।এখন আপনি যদি বাড়তি কিছু এক্সেসরিজ, যেমন- রেডিও, ফোন চার্জার ইত্যাদি বাইকে যোগ করেন, তাহলে বাইকে বরাদ্দ থাকা বিদ্যুতের উপর চাপ পড়ে। যখনই এই বিদ্যুতের উপর অনেক বেশি লোড পয়েন্টের চাহিদা তৈরি হয়, তখন প্রতিটি এক্সেসরির জন্য নির্ধারিত বিদ্যুতের পরিমাণও কমে যায়।পুরনো স্টাইলের হ্যালোজেন বাল্ব সিস্টেমগুলো আধুনিক দিনের এলইডি লাইটিং-এর তুলনায় অনেক বেশি বিদ্যুৎ টানে। যার ফলে হ্যালোজেন বাল্বে পাওয়ারের স্বল্পতা অনেক বড় একটা বাইকের সমস্যায় রূপ নেয়। দুর্ভাগ্যবশত, বাড়তি এক্সেসরিজের জায়গা করার জন্য চাইলেও ব্যাটারির সাইজ বাড়ানো যায় না। কেননা তখন অন্যান্য ইলেক্ট্রিক্যাল সামগ্রী, যেগুলো শুধুমাত্র বাইকের জন্য নির্ধারিত ঐ ব্যাটারির শক্তিই সাপোর্ট করতে পারে, সেগুলোতে সমস্যা দেখা দেয়।

বাইকের সমস্যার সমাধান

যদি আপনি আপনার বাইকে নতুন ইলেকট্রিক্যাল এক্সেসরিজ যোগ করে থাকেন এবং হঠাৎ করেই আপনার বাইকের হেড লাইট কাজ করা বন্ধ করে দেয়, তাহলে একজন অনুমোদিত পেশাদার মেকানিকের কাছে বাইকটি নিয়ে ভালোভাবে নিরীক্ষা, বাইকের যত্ন ও সমস্যার সমাধান করার জন্য নিয়ে যান। সার্কিটে একটি রিলে ইনস্টল করার মাধ্যমে এই হেড লাইটের সমস্যা দূর করা সম্ভব।

বাইকের হেড লাইটের সমস্যাঃ ফিউজের সমস্যা

গাড়ি বা ট্রাকের মতই মোটরসাইকেলে বৈদ্যুতিক প্রবাহ নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ কিছু ফিউজের সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। ফিউজ হচ্ছে একটি অব্যর্থ নিরাপত্তা ডিভাইস, যা ওভারলোডের কারণে যেকোনো ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম নষ্ট হতে দেয় না। পাওয়ারের আধিক্য অথবা যেকোনো ইলেকট্রিক্যাল অস্বাভাবিকতা দেখা দিলে, অতিমাত্রার বিদ্যুৎ প্রবাহ গুরুত্বপূর্ণ কোন ডিভাইসে পৌঁছানোর আগেই ফিউজ পুড়ে গিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয়।

বাইকের সমস্যার সমাধান

আপনার বাইকের ফিউজ বক্স খুঁজে বের করুন এবং ম্যানুয়ালের সাহায্যে ত্রুটিপূর্ণ বাইকের হেড লাইটের সাথে সংযুক্ত ফিউজটি খুঁজে বের করুন। এরপর সেই ফিউজটি খুলে নিয়ে পরীক্ষা করে দেখুন। প্লাস্টিক কেসের মধ্যে একটি ছোট ধাতব টুকরো অক্ষত অবস্থায় আছে কি না তা লক্ষ্য করুন। যদি ফিউজটি পুড়ে গিয়ে থাকে, তাহলে ঐ ধাতব টুকরোটি বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকবে।ভাগ্যক্রমে, ফিউজ জিনিসটা বেশ সাশ্রয়ী এবং সহজে পরিবর্তনযোগ্য। তবে এটা কোন দীর্ঘমেয়াদী সমস্যার সমাধান না। লাইটিং সার্কিটের ফিউজ যদি বারবার পুড়ে যায়, তার মানে হচ্ছে আপনার ইলেকট্রিক্যাল সংযোগে আরো গুরুতর কোনো বাইকের সমস্যা থাকতে পারে। এই ব্যাপারে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ পেশাদার মেকানিকের সাহায্য নেয়া উচিত।

বাইকের হেড লাইটের সমস্যাঃ খারাপ রিলে

রিলে হচ্ছে একটি ছোট ট্রান্সফর্মার, যা ব্যাটারি থেকে আসা বিদ্যুৎ প্রবাহকে বেশ কিছু সংযোগের মাধ্যমে আলাদা করে লাইটিং সিস্টেমের জন্য পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়। যদি এই রিলেটি নষ্ট হয়ে যায়, তাহলে তা লাইটিং সার্কিটে প্রবেশ করা বিদ্যুৎ প্রবাহকে নির্দিষ্ট পরিমাণে আলাদা করতে পারবে না।

বাইকের সমস্যার সমাধান

বাইকের হেড লাইট কাজ না করার পেছনে আপনার যদি রিলে খারাপ হওয়ার আশঙ্কা হয়, তাহলে একটি ভোল্টমিটারের সাহায্যে রিলেটি পরীক্ষা করুন। আপনার বাইকের মডেল অনুযায়ী লাইটিং সার্কিটের নির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশনের সাথে ভোল্টেজের মান মিলছে কি না সেটা নিশ্চিত করুন। যদি এই মান শূন্য কিংবা কম আসে, তাহলে আপনার রিলেটি পরিবর্তন করতে হবে।

বাইকের হেড লাইটের সমস্যাঃ বাল্ব পুড়ে যাওয়া

বাইকের যত্নের সময় মোটরসাইকেলের হেড লাইট কাজ না করার অন্যতম সহজ ও কমন বাইকের সমস্যা হচ্ছে বাল্ব ফিউজ হওয়া, বা পুড়ে যাওয়া। হ্যালোজেন বাল্ব ব্যবফার করা যেকোনো আলোর উৎসের মতই বাইকের হেড লাইটও একই ভাবে কাজ করে। বিদ্যুৎ প্রবাহ বাল্বের ফিলামেন্টের মধ্যে দিয়ে প্রবাহমান অণুগুলোকে উত্তেজিত করে দিয়ে আলো তৈরি করে।

বাইকের সমস্যার সমাধান

যদি এই ফিলামেন্ট নষ্ট হয়ে যায়, কিংবা বাল্বে অন্য কোনো সমস্যা দেখা দেয় (যেমন- ফাটা কাঁচ), তাহলে বাল্বটি বদলে ফেলতে হবে। টার্ন সিগন্যাল, টেইল লাইট, কিংবা বাইকের হেড লাইটে যদি শুধু একটা বাল্ব নষ্ট হয়ে থাকে, তাহলে ঐ বাল্বটি পরিবর্তন করলেই চলবে। আপনার হেড লাইটের বাল্ব পুড়ে গেছে কি না তা সহজে বুঝার জন্য বাইকের সব লাইটগুলো খালি চোখে পর্যবেক্ষণ করুন। বাল্ব পরিবর্তনের সময় সেটিকে গ্লাভস হাতে ধরা জরুরি, এই ব্যাপারে খেয়াল রাখতে হবে।

বাইকের হেড লাইটের সমস্যাঃ ভুল ওয়াটের বাল্ব

আপনার বাইকের লাইটিং সার্কিট একটি নির্দিষ্ট পরিমান বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী ডিভাইসে নির্ধারিত পরিমাণে পাওয়ার সাপ্লাই করার জন্য ডিজাইন করা হয়ে থাকে। যদি বাল্ব অর্ডার করে আনার সময় ওয়াট ভুল বলা হয়, তাহলে ঐ বাল্ব আপনার বাইকে থাকা সার্কিটের সাথে ঠিকমত কাজ করবে না।

বাইকের হেড লাইট সমস্যার সমাধান

এখানে একমাত্র সমাধান সঠিক ওয়াটের বাল্ব এনে সেটা বদলে নেয়া।

অনুরূপ খবর

  • Maintenance & Care Tips

    মোটরসাইকেল চেইনের যত্নঃ ১০টি ক্লিনিং, লুব্রিকেশন এবং অ্যাডজাস্টমেন্ট টিপস

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Maintenance & Care Tips

    বাইক তেল বেশি খাচ্ছে এটি বাইকার কিভাবে বুঝতে পারবেন?

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে
  • Maintenance & Care Tips

    মোটরবাইকের জন্য ৫ টি সেরা ইঞ্জিন অয়েল ব্র্যান্ড এর সম্পর্কে আলোচনা

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Maintenance & Care Tips

    ফিল্টার প্রতিস্থাপন ছাড়াই ইঞ্জিন তেল পরিবর্তন করার উপায়

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে
  • Maintenance & Care Tips

    মোটরসাইকেলের শব্দ কমাতে ৫ টি কার্যকরী টিপস

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Maintenance & Care Tips

    ওয়াইডার টায়ার ব্যবহার: ইতিবাচক ও নেতিবাচক দিক

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Maintenance & Care Tips

    কীভাবে বাইকের চাকা, রিম, হাব এবং স্পোক নির্বাচন করবেন?

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • Maintenance & Care Tips

    শীতকালে বাইকের যত্ন কিভাবে নিতে হবে?

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে
  • Maintenance & Care Tips

    মোটরসাইকেল চুরি প্রতিরোধের টিপস

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Maintenance & Care Tips

    শিশুদের বাইকে চড়ার সতর্কতামূলক নির্দেশনাবলী

    time
    2 মিনিটে পড়া যাবে

সর্বশেষ গাড়ির রিভিউ

  • Suzuki Alto K10 2015

    Hatchback

    ৳ 800K - 1.2M

  • Toyota Aqua 2014

    Hatchback

    ৳ 1.5M - 1.6M

  • Suzuki Swift 2017

    Hatchback

    ৳ 1.7M - 2.2M

  • Toyota Vitz 2017

    Hatchback

    ৳ 1.8M - 2.3M

  • Nissan Leaf 2014

    Hatchback

    ৳ 4M - 6M

  • Mitsubishi Montero 2015

    SUV & 4X4

    ৳ 6.5M - 8.6M

  • Suzuki Wagon R 2018

    Hatchback

    ৳ 750K - 1.1M

  • Honda Civic 2019

    Saloon & Sedan

    ৳ 3.5M - 4.5M

  • Land Rover Defender 2020

    SUV & 4X4

    ৳ 14M - 18M

  • Mitsubishi Lancer 2017

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.5M - 3M

  • Toyota Axio 2016

    Saloon & Sedan

    ৳ 1.8M - 2.4M

  • Toyota Premio G Superior 2018

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.3M - 3M

সর্বশেষ বাইকের রিভিউ

  • Hero Ignitor 125 2020 IBS

    ৳ 115.7K - 128.5K

  • Honda X-Blade 160 ABS

    ৳ 194.9K - 216.5K

  • Honda Livo 110 Drum

    ৳ 107.9K - 119.9K

  • Keeway TXM 150

    ৳ 161.1K - 179K

  • Suzuki Gixxer Monotone

    ৳ 182K - 192K

  • Suzuki Gixxer SF Matt Plus

    ৳ 315K - 350K

  • Yamaha R15 S

    ৳ 409.5K - 455K

  • Hero Hunk 150 R Dual Disc ABS

    ৳ 166.1K - 232K

  • TVS Apache RTR 165 RP

    ৳ 297K - 360K

  • Suzuki Intruder FI ABS

    ৳ 247.5K - 320K

  • Suzuki Bandit 150

    ৳ 288K - 320K

  • KTM RC 125

    ৳ 333K - 566K

hero

Bikroy এ মাত্র ২ মিনিটে আপনার গাড়ি বা মোটরবাইকের বিজ্ঞাপন দিন!