রাতের বেলা মোটরসাইকেল চালানোঃ যা যা জেনে নিতে হবে

Humyra Sharmind Alam
time
8 মিনিটে পড়া যাবে
feature image

রাতে বাইক রাইড করা ইদানিংকালে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, রাতের বেলা ৯টা থেকে ৩টার মাঝেই বেশিরভাগ বাইক দুর্ঘটনাগুলো ঘটতে দেখা যায়, যা অনেক সময়েই মারাত্মক। তাই দূরপাল্লার যাত্রায় হোক কিংবা দূরের কোনো ট্যুরে, রাতের বেলা মোটরসাইকেল রাইডিং কীভাবে করবেন, কি কি দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, সে অনুযায়ী কি কি সতর্কতা অবলম্বন করবেন, তা জেনে নেয়া কিন্তু খুবই জরুরী।

রাতের বেলা মোটরসাইকেল চালানোঃ যা যা জেনে নিতে হবে

দিনে মোটরসাইকেল রাইডিং এর তুলনায় রাতের বেলা মোটরসাইকেল চালানো কিন্তু বেশ ভিন্ন একটি জিনিস। রাতের বেলা আলো কম থাকে, রাস্তাঘাটের অবস্থাও ভিন্ন থাকে। সবচেয়ে বড় কথা, এসময় আপনাকে এবং অন্যান্য গাড়ির একে অপরকে দেখতে পাওয়া এবং ঠিকভাবে ইন্ডিকেটর দিয়ে লেইন পরিবর্তন করা বা দেখেশুনে ওভারটেকিং করা খুবই গুরত্বপূর্ণ। তাহলে এসবের বিস্তারিত নিয়ে আলোচনায় যাওয়া যাক।

রাতে রাইডিং করলে যেসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবে

১. রাস্তার অবস্থা খেয়াল রাখুন স্বভাবতই রাতের বেলা আলো কম পাওয়া যায়। দিনের আলো না থাকায় অনেকসময়েই দেখা যায়, হাইওয়ে তে ল্যাম্পপোস্ট এবং গাড়ি বা বাইকের হেডলাইট কিংবা টেইললাইট ছাড়া কিছুই দেখা যায় না। আর হাইওয়ে না হয়ে গ্রামীণ রাস্তা হলেও সমস্যা আরও বেড়ে যায়। কারণ রাস্তার মাঝের ভাঙা অবস্থা, কাঁদাযুক্ত কিংবা উঁচুনিচু জায়গা, বা স্পিডব্রেকারও অনেকসময় দূর থেকে বুঝা যায় না। তাই হাই স্পিডে মোটরসাইকেল রাইডিং করতে থাকলে রাস্তার খাঁদ বুঝতে বুঝতে অনেকসময় দেরি হয়ে যায়। ততক্ষণে দুর্ঘটনা ঘটে যায়।

২. স্পিড নিয়ন্ত্রণ করুনস্পিড নিয়ন্ত্রণে রাখা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাত্রিবেলা হাইওয়ে ফাঁকা দেখে কোনোরকম জ্যাম বা বাধা সামনে পরবেনা চিন্তা করে অনেকে বেপরোয়া স্পিডে বাইক রাইড করতে থাকেন। কিন্তু আবারও ভুলে যান যে রাতের বেলা কম আলোতে বাইকের ভিসিবিলিটি কম থাকে, অন্যান্য গাড়িও বাইক কম দেখতে পায়। বিশেষ করে বড় বাস বা ট্রাক। সেই সাথে রাতের বেলা রাইডারের দৃষ্টিসীমাও কমে যায়। আর তার উপরে হাই স্পিডে থাকলে তো কথাই নেই। অতিরিক্ত গতিতে রাইডারের দৃষ্টি অনেকটা ঘোলাটে হয়ে যায়, যেটাকে টানেল ভিশন বলে। এর কারণে আপনার রাস্তার সাইডের সাইন বা ব্যারিকেড দেখতে সমস্যা হতে পারে। অথবা আপনি লুকিং গ্লাসে পিছের গাড়ির ইন্ডিকেটর লাইট ভালোভাবে খেয়াল নাও করতে পারেন। আর ফুল স্পিডে হুটহাট ব্রেক করতে গেলে ব্যালেন্স হারানোও অস্বাভাবিক নয়। তাই এমনভাবে বাইক চালান যাতে ইমারজেন্সি ব্রেক করা না লাগে। হাইওয়েতে স্পিডিং এর ক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।

৩. কম স্পিডের ক্ষেত্রেখেয়াল রাখুন খুব কম স্পিডেও যেনো আপনার বাইক না থাকে। কারণ বেশিরভাগ গাড়িই তখন আপনাকে ওভারটেক করতে চাইবে। এসময় দুর্ঘটনার প্রবণতাও বেড়ে যায়। তাই হাইওয়েতে যেখানে আপনার বাইক টানার সুযোগ আছে, সেখানে আপনার বাইকের স্পিড অন্তত ৪০-৫৫ কিঃমিঃ/ঘন্টার কাছাকাছি বা উপরে রাখুন। তবে আশেপাশে গাড়ি থাকলে বিপজ্জনকভাবে স্পিড তুলবেন না, কারণ যে কোনো সময় সামনে কোনো গবাদি পশু, গাড়ি, কিংবা মানুষ চলে আসতে পারে। এটিও খেয়াল রাখবেন যাতে কোনো বড় গাড়ির একদম পিছে পিছে না থাকেন। কারণ হঠাৎ গাড়ি ব্রেক করলে বা গাড়িতে মালামাল থাকলে তখন ধাক্কা লাগার সুযোগ আরও বেড়ে যায়।

৪. হেলমেটহেলমেট ছাড়া রাতে রাস্তায় কোনো অবস্থাতেই বের হওয়া উচিত হবেনা। ভালো হেলমেট ও সেফটি গিয়ার আপনাকে অনেক মারাত্মক দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করতে পারে। অনেকের জন্য হেলমেটের গ্লাস বা ভাইসর উঠিয়ে মোটরসাইকেল রাইডিং করা সুবিধাজনক হয়। কারণ হেলমেটের ভাইসর যদি অ্যান্টি রিফ্লেক্টিভ না হয়, তাহলে অপরদিক থেকে আসা আলোর কারণে আপনার দেখতে সমস্যা হতে পারে। তবে গ্লাস বা ভাইসর উঠানো থাকায় ধুলাবালি বা পোকামাকড় চোখে গেলে আপনি কিন্তু বাইকের নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারেন। তাই স্বচ্ছ পরিষ্কার অ্যান্টি রিফ্লেক্টিভ গ্লাসের হেলমেট পরে এবং গ্লাস নামিয়ে রাতের বেলা বাইক রাইডিং করাই সবচেয়ে ভালো। আপনি যদি চশমা ব্যবহার করেন, তাহলেও উচিত হবে অ্যান্টি রিফ্লেক্টিভ গ্লাসের চশমা নেওয়ার। এতে আপনার রাতের বেলা বাইক রাইডিং করতে সুবিধা হবে।

৫. হেডলাইটহেডলাইট মোটরসাইকেল রাইডিং করার ক্ষেত্রে আপনার সবসময়ের বন্ধু। রাতেরবেলা রাইডিং করার সময় হেডলাইট আপনাকে শুধু পথ দেখাবে না, বিপদ থেকেও বাঁচাবে। তাই হেডলাইটের কোয়ালিটি ঠিক থাকা প্রয়োজন। অনেক বাইকে থ্রটল ঘুরালে বাইকের হেডলাইটের উজ্জ্বলতা বাড়ে এবং কমালে উজ্জ্বলতা কমে যায়, কিংবা ব্যাটারি লো হলে বা যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে উল্টোটাও হতে পারে।। আবার অনেক বাইকের হ্যালোজেন লাইট সময়ের সাথে উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলে। তাই হেডলাইট সার্ভিসিং করানো জরুরী। অথবা আলো কম দিচ্ছে মনে হলে ভালো মানের এলইডি লাগিয়ে নেয়া আরও ভালো।

৬. হেডলাইট সিগন্যালহেডলাইট হাই বিম এবং লো বিমে রাখা নিয়ে অনেকেই বিভ্রান্ত থাকেন। আবার অনেকসময় সামনের গাড়ির লাইটের আলো তীক্ষ্ণ হওয়ায় অনেকে সামনে দেখতে পারেন না। এক্ষেত্রেও কিন্তু হেডলাইট আপার ডিপার করে, অর্থাৎ পরপর হাই বিম এবং লো বিমের আলো দিয়ে আপনি বুঝাতে পারেন আপনার দেখতে সমস্যা হচ্ছে। সেক্ষেত্রে যে কোনো সচেতন হাইওয়ে রাইডার আপনার ইন্ডিকেশনের মানে বুঝে তার হেডলাইটটি লো বিমে নেবে যাতে আপনার দেখতে অসুবিধা না হয়। একইভাবে আপনার বিপরীতে আসা কোনো গাড়ি যদি আপনাকেও একইভাবে হেডলাইট আপার ডিপার করে ইঙ্গিত দেয়, আপনারও উচিত হবে হেডলাইটটি লো বিমে নিয়ে ফেলা যাতে বিপরীত দিক থেকে আসা চালকের দৃষ্টিতে সমস্যা না হয়।

৭. ইন্ডিকেটর ব্যবহাররাতের বেলা বাইক রাইডিং করতে গেলে আপনার ইন্ডিকেটরের ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সকালের সময়েও ইন্ডিকেটরের ব্যবহার গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু যখন রাতের বেলা মটরসাইকেল চালানো হয়, তখন আলো কম থাকায় ইন্ডিকেটর বা পাস লাইটই প্রথম চোখে পরে। হাইওয়েতে শব্দ বেশি থাকলে হর্ন অনেকসময় কম শোনা যায়। তাই পাস লাইট বা ইন্ডিকেটরের সঠিক ব্যবহার করুন। মোড় নেওয়ার বা লেইন পরিবর্তন করার অন্তত পাঁচ সেকেন্ড আগে থেকে ইন্ডিকেটর নির্দেশনা দিন। ইন্ডিকেটর দেওয়ার সাথে এক্সট্রা অ্যাটেনশনের জন্য আপনি হর্ন ব্যবহার করতে পারেন। তবে ইন্ডিকেটর ব্যবহার না করার ভুল করবেন না।

৮.পাস লাইটসামনের গাড়িকে যখন পেছনের গাড়ি জানান দিতে চায় যে সেটি সামনে যেতে ইচ্ছুক, তখন হেডলাইটের আলোকে হাই এবং লো করে জানান দেওয়া হয়। আপনি ওভারটেক করতে চাইলেও অবশ্যই এভাবে পাস লাইটের সিগন্যাল দিয়ে নিবেন। অথবা যদি রিয়ারভিউ মিররে দেখেন পিছের কোনো গাড়ি, বাস, বা ট্রাক ওভারটেকিং সিগন্যাল দিচ্ছে, তাকেও অবস্থা বুঝে ঠিকভাবে ওভারটেকিং এর সুযোগ দিবেন।

৯. রিয়ারভিউ মিররআগের নির্দেশনাগুলো থেকেই বুঝা যায় রিয়ারভিউ মিররের ভূমিকা কতটা মুখ্য। হাইওয়েতে নিজের গাড়ি ও আশেপাশের গাড়ির পাশাপাশি পিছের গাড়ি ও যানবাহনের ব্যাপারেও খেয়াল রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই পিছে যানবাহন থাকলে নিয়মিত বিরতির পরপর রিয়ারভিউ মিররে এক নজর দেখে বুঝে নিবেন পিছে কি ধরণের গাড়ি আছে, কত দূরে আছে, এবং কোনো সিগন্যাল দিচ্ছে কি না।

১০. ফগ লাইটবাংলাদেশে ফগ লাইট ব্যবহারের ক্ষেত্রে আলাদা নিয়ম বিধি রয়েছে। ফগ লাইট কিন্তু সাধারণত হেডলাইটের মতো আপার ডিপার করা যায় না। কাজেই প্রয়োজন না হলে ফগ লাইটের অতিরিক্ত আলো ব্যবহার কিন্তু ক্ষতিকর হতে পারে। আপনার অপরদিক থেকে আসা গাড়ি আপনার ফগ লাইটের ঝলসানো আলোতে চোখ ধাঁধিয়ে ভারসাম্য হারাতে পারে। যার ফলে অ্যাক্সিডেন্ট হতে পারে।তাই শুধুমাত্র তীব্র কুয়াশা বা ঝাপসা আবহাওয়া হলে, কিংবা অনেকদূর পর্যন্ত একদম আলোহীন সোজা রাস্তা হলে আপনি ফগ লাইট ব্যবহার করতে পারেন। তবে ব্যবহারের প্রয়োজন না হলে তা অবশ্যই বন্ধ রাখবেন। আর অপরদিক থেকে কেউ হেডলাইট সিগ্নেচার দিলে অবশ্যই ফগ লাইট বন্ধ করে হেডলাইট লো বিমে রাখবেন। ব্যবহারের দরকার না পরলে শুধু শুধু ফগ লাইট লাগাবেন না, কিংবা লাগালেও সবসময় কভার দিয়ে রাখবেন।

১১. রিফ্লেক্টররিফ্লেক্টরে আপনার আশেপাশের গাড়ির হেডলাইট বা অন্যান্য আলো এসে প্রতিফলিত হয়। তাই রিফ্লেক্টর আপনার বাইককে আরও ভিসিবিলিটি দিতে সাহায্য করে। আপনি চাইলে রিয়ারভিউ মিররের পেছনে, হেডলাইটের উপরের অংশে, কিংবা বাইকের অ্যালয় হুইল বা মাডগার্‌ডের সাথে রিফ্লেক্টর লাগিয়ে নিতে পারেন।

১২. অন্যান্য যন্ত্রাংশ ও আনুসাঙ্গিকএক্সট্রা প্রোটেকশনের জন্য বাইকার আরমর, রিফ্লেক্টিভ জ্যাকেট, গ্লাভস, প্যাডস, ইত্যাদি পরে নিলে আপনি আরও আত্মবিশ্বাস পাবেন। তবে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের কারণে বেপরোয়া হবেন না। কারণ মারাত্মক দুর্ঘটনায় কোনো প্রোটেকশনই শেষ রক্ষা করতে পারেনা। কাজেই সাবধানে থাকবেন।এছাড়াও বাইক রিপেয়ারিং কিটস/টুলস এবং এক্সট্রা লাইট সাথে রাখতে পারেন। এতে মাঝরাস্তায় কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে বা লাইট কেটে গেলে এবং বাইকের কাজ জানলে আপনি সহজেই নিজে নিজে বাইক সারিয়ে নিতে পারবেন।

১৩. ক্লান্তি এবং সুরক্ষাদূরের যাত্রায় একটানা রাতের বেলা মোটরসাইকেল চালানো থেকে বিরত থাকুন। দরকার হলে কোনো লোকালয়, দোকান, বা বাজারে বাইক থামিয়ে জিরিয়ে নিন। লং ড্রাইভে থাকলে অবশ্যই কাউকে সাথে নিন। দুষ্কৃতিকারীরা একা রাইডারদের বেশি টার্গেট করে থাকে। অপরিচিত জায়গায় বা অপরিচিত কারো ডাকে বাইk থামাবেন না। আপনার পারিপার্শ্বিক অবস্থার সম্পর্কে বিচক্ষণভাবে থাকুন।

পরিশেষে

সর্বোপরি মোটরসাইকেল রাইডিং যখন রাতের বেলা করতে চাচ্ছেন, এই সমস্ত বিষয়গুলো আপনার খেয়াল রাখা একান্ত গুরুত্বপূর্ণ। জরুরী এ বিষয়গুলো মাথায় রাখা আপনার রাতেরবেলা মোটরসাইকেল চালানো আরও উপভোগ্য এবং নিশ্চিন্ত করবে। সুতরাং লং ড্রাইভে ট্যুরে হোক কিংবা যে কোনো দূরের যাত্রায়, আপনার রাতের বেলা বাইক রাইডিং শুভ হোক, এটাই আমাদের কামনা।

রাতে বাইক রাইডিং এর ব্যাপারে সচরাচর জিজ্ঞাসা

১.রাত এর বেলা রাইড করা সময় স্পিড নিয়ন্ত্রণ করাটা কতোটা জরুরি? - স্পিড নিয়ন্ত্রণে রাখা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাত্রিবেলা হাইওয়ে ফাঁকা দেখে কোনোরকম জ্যাম বা বাঁধা সামনে পরবে না চিন্তা করে অনেকে বেপরোয়া স্পিডে বাইক রাইড করতে থাকেন। কিন্তু আবারও ভুলে যান যে রাতের বেলা কম আলোতে বাইকের ভিসিবিলিটি কম থাকে, অন্যান্য গাড়িও বাইক কম দেখতে পায়। বিশেষ করে বড় বাস বা ট্রাক।

২.রাত এর বেলা কি কম স্পিড এ বাইk চালাতে হবে?-খুব কম স্পিডেও যেনো আপনার বাইক না থাকে। কারণ বেশিরভাগ গাড়িই তখন আপনাকে ওভারটেক করতে চাইবে। এসময় দুর্ঘটনার প্রবণতাও বেড়ে যায়। তাই হাইওয়েতে যেখানে আপনার বাইক টানার সুযোগ আছে, সেখানে আপনার বাইকের স্পিড অন্তত ৪০-৫৫ কিঃমিঃ/ঘন্টার কাছাকাছি বা উপরে রাখুন।

৩.এলইডি হেডলাইট কি রাতে রাইড করতে হেল্প করে?-জি এলইডি হেডলাইটতে রাইড করতে হেল্প করে।

৪. পাস লাইট কখন ব্যবহার করবো?-ওভারটেক করার সময়পাস লাইটের সিগন্যাল ব্যবহার করা উচিত।

৫. রাত এ রাইড করার সময়কি ফগ লাইটব্যবহার করা যাবে ?-বাংলাদেশে ফগ লাইট ব্যবহারের ক্ষেত্রে আলাদা নিয়ম বিধি রয়েছে। ফগ লাইট কিন্তু সাধারণত হেডলাইটের মতো আপার ডিপার করা যায় না। কাজেই প্রয়োজন না হলে ফগ লাইটের অতিরিক্ত আলো ব্যবহার কিন্তু ক্ষতিকর হতে পারে। আপনার অপরদিক থেকে আসা গাড়ি আপনার ফগ লাইটের ঝলসানো আলোতে চোখ ধাঁধিয়ে ভারসাম্য হারাতে পারে। যার ফলে অ্যাক্সিডেন্ট হতে পারে।

অনুরূপ খবর

  • Driving Tips

    মোটরসাইকেলে গিয়ার শিফট করার ৫ টি সহজ ধাপ

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • Driving Tips

    মোটরবাইকে মোটা টায়ার লাগানোর ভালো ও খারাপ দিক সম্পর্কে আলোচনা

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে
  • Driving Tips

    মোটরসাইকেল চালানোর সময় কীভাবে নিরাপদ ব্রেকিং করবেন

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Driving Tips

    বড় মোটরসাইকেল গ্রুপে সাথে ঘুরতে যাওয়ার সুবিধাসমূহ

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Driving Tips

    দীর্ঘ মোটরসাইকেল ভ্রমণে গ্রুপের আকার কি গুরুত্বপূর্ণ?

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Driving Tips

    বাংলাদেশে কি গাড়ি মডিফাই করা যায়?

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে
  • Driving Tips

    আপনার গাড়ির জন্য সেরা ইন্সুরেন্স কীভাবে বেছে নেবেন?

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে
  • Driving Tips

    গাড়ি ধোয়ার সঠিক নিয়ম

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে
  • Driving Tips

    গাড়ির ইঞ্জিনের যন্ত্রাংশ: একটি বিস্তৃত সারসংক্ষেপ

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Driving Tips

    বাংলাদেশে গাড়ির জন্য লেনের নিয়মাবলী

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে

সর্বশেষ গাড়ির রিভিউ

  • Suzuki Alto K10 2015

    Hatchback

    ৳ 800K - 1.2M

  • Toyota Aqua 2014

    Hatchback

    ৳ 1.5M - 1.6M

  • Suzuki Swift 2017

    Hatchback

    ৳ 1.7M - 2.2M

  • Toyota Vitz 2017

    Hatchback

    ৳ 1.8M - 2.3M

  • Nissan Leaf 2014

    Hatchback

    ৳ 4M - 6M

  • Mitsubishi Montero 2015

    SUV & 4X4

    ৳ 6.5M - 8.6M

  • Suzuki Wagon R 2018

    Hatchback

    ৳ 750K - 1.1M

  • Honda Civic 2019

    Saloon & Sedan

    ৳ 3.5M - 4.5M

  • Land Rover Defender 2020

    SUV & 4X4

    ৳ 14M - 18M

  • Mitsubishi Lancer 2017

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.5M - 3M

  • Toyota Axio 2016

    Saloon & Sedan

    ৳ 1.8M - 2.4M

  • Toyota Premio G Superior 2018

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.3M - 3M

সর্বশেষ বাইকের রিভিউ

  • Hero Ignitor 125 2020 IBS

    ৳ 115.7K - 128.5K

  • Honda X-Blade 160 ABS

    ৳ 194.9K - 216.5K

  • Honda Livo 110 Drum

    ৳ 107.9K - 119.9K

  • Keeway TXM 150

    ৳ 161.1K - 179K

  • Suzuki Gixxer Monotone

    ৳ 182K - 192K

  • Suzuki Gixxer SF Matt Plus

    ৳ 315K - 350K

  • Yamaha R15 S

    ৳ 409.5K - 455K

  • Hero Hunk 150 R Dual Disc ABS

    ৳ 166.1K - 232K

  • TVS Apache RTR 165 RP

    ৳ 297K - 360K

  • Suzuki Intruder FI ABS

    ৳ 247.5K - 320K

  • Suzuki Bandit 150

    ৳ 288K - 320K

  • KTM RC 125

    ৳ 333K - 566K

hero

Bikroy এ মাত্র ২ মিনিটে আপনার গাড়ি বা মোটরবাইকের বিজ্ঞাপন দিন!