কী কী উপায়ে আপনার বাইকের যত্ন নিবেন

time
8 মিনিটে পড়া যাবে
feature image

মোটরসাইকেল জিনিসটা আসলে বেশ সহজ সরল একটা মেশিন। গাড়ির তুলনায় এর চাকা, সিট, ইলেকট্রনিক্স কিংবা মেকানিক্যাল, সবই পরিমাণে অল্প। কিন্তু সহজ সরল এই বাইক মেইন্টেইনেন্স এর কথা চিন্তা করলেই আমাদের মধ্যে একরকম আতংক এসে ভর করে।

মোটরসাইকেল সারানোর চেষ্টা করতে গিয়ে উল্টা নষ্ট হবে না তো? খরচ না জানি কত বেশি পড়ে! রাস্তায় নামার পর হঠাৎ যদি ঝামেলা হয়? অনেক শখ করে কেনা বাইকের জন্য এত রকম দুশ্চিন্তা হওয়াটা অস্বাভাবিক না। তবে মোটরসাইকেল মেইন্টেইনেন্স এর উপর যদি আপনার বেশ ভালো একটা বেসিক পড়াশুনা হয়ে যায়, তাহলে ভয়কে জয় করাও সহজ হয়ে যাবে।

আজ আমরা জানবো ধাপে ধাপে মোটরসাইকেলের যত্ন, কতদিন পর পর কী বদলাতে হবে, মেইন্টেনেন্সের অভাবে কী কী সমস্যা হতে পারে, হঠাৎ বাইক বন্ধ হয়ে গেলে কি করবেন ইত্যাদি সব খুঁটিনাটি বিষয়।

বাইকের যেই জিনিসগুলো পরিবর্তন বা মেরামত করা লাগে

মোটরসাইকেলের কিছু অংশ বাকি জিনিসের চেয়ে বেশি ও বারবার মেরামত বা পরিবর্তন করতে হয় এই জিনিসগুলোকে আমরা ‘বাইকের ভোগ্যবস্তু’ বা ‘কনজিউমেবলস’ বলে থাকিঃ

  • টায়ার
  • ব্রেক প্যাড
  • বাইক ফ্লুইড (যেমন- ইঞ্জিন অয়েল, জ্বালানি ইত্যাদি)
  • ফিল্টার, বিশেষ করে তেল ও এয়ার ফিল্টার
  • চেইন - এই জিনিস হয়ত সব সময় পাল্টানো লাগে না, কিন্তু নিয়মিত চেক করা ও লুব্রিক্যান্ট (লুব) দেয়া

এই ৫টি জিনিস অধিক হারে ক্ষয়, নষ্ট বা যত্নের প্রয়োজন হয়। তাই যেকোনো মেইন্টেইনেন্স রুটিন চেক-আপে এই জিনিসগুলো গুরুত্ব দিয়ে চেক করা আবশ্যক।

নিয়মিত মোটরসাইকেলের যত্ন

আপনার মোটরসাইকেলের যত্নে এমন কিছু কাজ আছে যা আপনাকে নিয়মিত করতেই হবে। বাসা থেকে বের হওয়ার আগে প্রতিদিন ৫ টি স্টেপ মেনে আপনার বাইক অবশ্যই চেক করতে হবে। (লিঙ্ক থাকবে প্রতিদিন যত্নের ব্লগ)

ঠিক কতদিন পরপর নিয়ম করে মোটরসাইকেলের মেইন্টেইনেন্স করতে হবে তা নির্ভর করে আপনার বাইকটি কী ধরণের, কতদিন পরপর, কোনো ধরণের কাজে, এবং কীভাবে আপনার মোটরসাইকেল ব্যবহার করছেন ইত্যাদির উপর। যিনি প্রতিদিন বাইক ব্যবহার করেন, তার মেইন্টেনেন্স একরকম; অনেকদিন পরপর ব্যবহার করলে সেটা অন্যরকম। শহুরে রাস্তায় চলা বাইকের যত্ন একরকম, আর হাইওয়েতে চলা বাইকের যত্ন ভিন্নরকম। আবার যারা রেস বা স্টান্ট করেন তাদের বাইক আর বাইকের যত্ন সবই ভিন্ন ধরণের।

সবার আগে নজর দেবেন আপনার মোটরসাইকেলের ম্যানুয়ালে। এটি সরাসরি আপনার বাইক প্রস্তুতকারকের পরামর্শ; তাই এতে আপনার মোটরবাইকের জন্য উপযুক্ত সব রকম তথ্য ও বেসিক মেইন্টেইনেন্স রুটিন পেয়ে যাবেন। এখানে একটা নির্দিষ্ট সময় বা মাইলেজ পরপর সার্ভিসিং করার কথা উল্লেখ থাকবে। মনে রাখবেন, এই হিসাবটা তাত্ত্বিক, আপনার ব্যবহারের ভিত্তিতে কিছুটা কম বেশি হতেই পারে।

আপনাদের বুঝার সুবিধার জন্য আমরা সময়ের হিসাবে মোটরসাইকেলের মেইন্টেইনেন্সকে ৩ ভাগে ভাগ করেছি - নিত্যদিন/সাপ্তাহিক, মাসিক অর্থাৎ রুটিন চেক-আপ, এবং বাৎসরিক তথা পর্যায়ক্রমিক মেইন্টেইনেস।

নিত্যদিন/ সাপ্তাহিক মোটরসাইকেল মেইন্টেইনেন্স রুটিন

প্রত্যেকবার রাইড শুরু করার আগে মোটরবাইকের চারপাশ ঘুরে দেখতে সময় লাগে মাত্র কয়েক মিনিট, কিন্তু সামান্য সময় আর যত্ন আপনার জীবন বাঁচাতে পারে! মেইন্টেইনেন্সের বেশিরভাগ অংশ শুধুমাত্র চোখে দেখেই পরীক্ষা করা সম্ভব। আপনার বাইক বন্ধ অবস্থা থেকে চালু করার পর ইঞ্জিন অয়েল সহ সব রকম ফ্লুইড নিজ নিজ জায়গায় পৌঁছাতে অন্তত ৩০ সেকেন্ড সময় লাগে। তার আগেই থ্রটল ঘুরানো ঠিক না। বরং এই সময়টুকুতে এবং আপনার গ্লাভস, হেলমেট এসব পরে তৈরি হতে হতে নিচে উল্লেখ করা বেশিরভাগ জিনিস চেক করে নেয়া সম্ভব। তাই যত বেশি তাড়াই থাকুক না কেন, এই কাজগুলো কখনও অবহেলা করবেন না!

মোটরসাইকেল মেইন্টেইনেন্সে নিত্যদিনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজ

  • বাইকের চারপাশ ভালোভাবে লক্ষ্য করা - কোনটা স্বাভাবিক আর কোনটা নয়, তা চোখে দেখে অনেকটাই বোঝা যায়।
  • টায়ার প্রেশার চেক করা ও সেটা ঠিক রাখা
  • টায়ারের খাঁজে ক্ষয় পরীক্ষা করা
  • চেইন পরীক্ষা এবং পরিষ্কার করা
  • ইঞ্জিন অয়েলের লেভেল চেক করা এবং সময়মতো ভরে নেয়া
  • ব্রেক প্যাডগুলো চেক করা
  • ফিল্টারগুলো চেক করা
  • ব্যাটারি চেক করা
  • মোটরসাইকেল ভালোভাবে পরিষ্কার করা

নিত্যদিনের অথবা সাপ্তাহিক মেইন্টেইনেন্স মূলত এইটুকুই। যদি কোনো রকম সমস্যা চোখে না পড়ে, তাহলে নিশ্চিন্তে বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন। মোটরসাইকেল চালানো অবস্থায় বাইকের আওয়াজ কেমন শোনাচ্ছে, সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখবেন। ক্লিক করে আওয়াজ, ঠুং বা ঠকঠক যেকোনো অস্বাভাবিক শব্দ, কিংবা কোনো কিছু বন্ধ হয়ে গেলে তৎক্ষণাৎ নিরাপদ জায়গায় বাইক থামিয়ে তদন্ত করে দেখা জরুরি।

মাসিক মোটরসাইকেল মেইন্টেইনেন্স/ রুটিন চেক-আপ

এই ধরণের মেইন্টেইনেন্সে মূলত বাইকের সবকিছুর ক্ষয় ও ক্ষতির পরিমাণ চেক করা হয়। এই চেক-আপের পর আপনার হয়ত ড্রাইভ চেইন এডজাস্ট করা, ইঞ্জিন অয়েল, ব্রেক ও কুল্যান্ট ফ্লুইড রিফিল করা, ব্রেক প্যাড, অয়েল ও এয়ার ফিল্টার পালটানো ইত্যাদি টুকটাক কাজ করতে বা করাতে হবে। কি কি চেক করবেন তা নিচে উল্লেখ করছিঃ

  • ব্রেক, ক্লাচ, কুল্যান্ট এবং ইঞ্জিন অয়েলের লেভেল চেক করে দেখুন। নিজে করতে চাইলে ম্যানুয়াল দেখে করুন, অথবা একজন মেকানিকের সাহায্য নিন।
  • ইঞ্জিন অয়েল লেভেল চেক করার জন্য ডিপস্টিক তুলে অথবা সাইট গ্লাস দিয়ে দেখাই যথেষ্ট। মোটরসাইকেল সোজা রেখে ইঞ্জিন গরম থাকা অবস্থায় অয়েল লেভেল মাপলে সবচেয়ে ভালো ধারণা পাওয়া যাবে। মোটামুটিভাবে, প্রতি ৫০০০ মাইল পরপর ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করতে হয়।
  • ব্রেক প্যাড কতটা পুরু রয়েছে বা কতটা ক্ষয়ে গেছে তা চেক করুন। একটি অথবা দু’টি, যেই প্যাডই চোখের দেখায় বেশ পাতলা বা এবড়ো থেবড়ো মনে হোক না কেন, দু’টোই পালটে ফেলুন। কারণ এগুলো এমনিতেই জোড়ায় কিনতে হবে।
  • চেইন ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন। স্ট্যান্ডের সাহায্যে পেছনের চাকা মাটির থেকে কিছুটা উপরে উঠানো গেলে এই কাজটা আরো সহজ হয়ে যাবে। চেক করার পাশাপাশি এটা পরিষ্কার করে নিলে কাজ আরো এগিয়ে যাবে।
  • অয়েল এবং বিশেষ করে এয়ার ফিল্টার চেক করুন। সর্বশেষ ফিল্টার পাল্টানোর সময় মাইলেজ কত ছিলো সেটা লিখে রাখেন, তাহলে বাইকের পার্টস খোলাখুলি ছাড়াই শুধুমাত্র মাইলেজ দেখে হিসাব রাখতে পারবেন। ইঞ্জিন অয়েল কতটুকু আছে নিয়মিত সেটা চেক করুন। সাধারনত অয়েল পাল্টানোর সময় ফিল্টারও বদলাতে হয়। এই ব্যাপারে মেকানিকের সাহায্য নিন।
  • সবরকম তার পরীক্ষা করে দেখুন। যেন কোনো দিক থেকে কিছু বের হয়ে বা ছুটে না থাকে।
  • মোটরবাইকের যত জায়গায় কিছু ঘুরানো যায়, সেই সব জায়গায় চেক করে করে লুব দিন। এর মধ্যে আছে কিকস্ট্যান্ড, সুইং আর্ম এবং বিয়ারিং।
  • আগের দিনের বাইকের তুলনায় আধুনিক বাইকগুলোর ব্যাটারি অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য আর মানসম্মত হয়। এগুলোর জন্য কোন রকম মেইন্টেইনেন্স লাগে না বললেই চলে। তবুও দীর্ঘ সময় বন্ধ রাখা হলে ব্যাটারির কানেকশন ঠিক আছে কি না, কিছু ক্ষয় হয়েছে কি না, এবং চার্জ কতটুকু আছে এগুলো একটু চেক করে নিন।
  • যাবতীয় নাট, বল্টু, স্ক্রু ইত্যাদি মাঝে মাঝে চেক করে দেখা প্রয়োজন। কেননা দিনের পর দিন মোটরসাইকেলের ভাইব্রেশনের কারণে অনেক কিছু ঢিলে হয়ে যেতে পারে। সবকিছু টাইট ভাবে আটকানো কি না তা মাসে একবার অন্তত চেক করে নিন।
  • ভালোভাবে টায়ার পরীক্ষা করুন। প্রেশার দেখার পাশাপাশি খাঁজের গভীরতা কয়েন দিয়ে চেক করুন। রাবারের অংশে কোথাও কোন ফুটো, ক্ষয়, কিংবা পাথর বা লোহার টুকরা আটকে আছে কি না, রাবার গলে যাচ্ছে কি না এগুলো লক্ষ্য করুন। বেশিরভাগ টায়ার প্রায় ৫ বছর পর্যন্ত সার্ভিস দিতে পারে। কিন্তু অনেক বেশি অথবা হাই স্পিডে চালানো হলে বা কর্ণারিং করা হলে আরো দ্রুত সেগুলো বদলানোর দরকার পড়বে।

বাৎসরিক তথা পর্যায়ক্রমিক মেইন্টেইনেন্স

এতক্ষণ যা কিছু উল্লেখ করলাম, এর মধ্যে বেশিরভাগ আপনি নিজেই পরীক্ষা করে দেখতে পারবেন। এসবের বাইরেও মোটরবাইকে আরো অনেক অটো পার্টস আছে যেগুলো নড়াচড়া করে, এবং বছরে অন্তত একবার এগুলো চেক করা আবশ্যক। এই বাৎসরিক বা পর্যায়ক্রমিক মেইনটেইনেন্সগুলো একটা ভালো মোটরবাইক সার্ভিসিং সেন্টারে নিয়ে দক্ষ মেকানিকের হাতে করিয়ে নিনো উচিত। আপনার করণীয় হচ্ছে এই জিনিসগুলো ভালোভাবে জেনে রাখা, যাতে মেকানিক কী কী করবেন সেটা বুঝতে পারেন।

ইঞ্জিন

  • এয়ার ফিল্টারঃ প্রতি ১০,০০০ মাইল চালানো অথবা প্রতি বছর আপনার মোটরসাইকেলের এয়ার ফিল্টার পালটানো দরকার। ধুলাবালি ও কাদামাখা রাস্তায় বেশি চালানো হলে আরো আগেই এই ফিল্টার বদলানো লাগবে।
  • ক্যাম চেইন মেইন্টেইনেন্সঃ ম্যানুয়ালে উল্লেখ করা সময় অনুযায়ী, অথবা বছরে একবার ক্যাম চেইনের মেইন্টেইনেন্স করিয়ে নিনো উচিত।
  • কার্বুরেটরঃ নিষ্ক্রিয় গতির জন্য প্রতি ৬ মাস পরপর কার্বুরেটর টিউন করতে হয়। বছরে ২-৩ বার কার্বুরেটর ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করা দরকার পড়ে।
  • কুল্যান্টঃ আপনার বাইকে যদি রেডিয়েটর থাকে তাহলে সেটার কুল্যান্টও নির্দিষ্ট সময় পরপর পাল্টাতে হয়। প্রতি ২৫,০০০ মাইল, কিংবা ২ বছর পরপর পাল্টাতে হবে।
  • জ্বালানি ফিল্টারঃ নোংরা স্তর, বা কোথাও ব্লক সৃষ্টি হোক, বা না হোক, প্রতি বছর এই ফিল্টার পাল্টানো আবশ্যক।
  • ইঞ্জিন অয়েল এবং ফিল্টারঃ মিনারেল অয়েলের ক্ষেত্রে ৩,০০০ মাইলের কাছাকাছি, এবং সিনথেটিক অয়েলের ক্ষেত্রে ৫,০০০ মাইল পরপর ইঞ্জিন অয়েল ও ফিল্টার বদলাতে হবে।
  • জ্বালানি ইঞ্জেকটরঃ প্রতি ৫০,০০০ মাইল পরপর জ্বালানি ইঞ্জেকটর পরিষ্কার করুন।
  • ভালভ এডজাস্টমেন্টঃ ৩০,০০০- ৪০,০০০ মাইলের আশেপাশে ভালভ চেক করুন।

ফ্রেম অর্থাৎ বাইকের বডি

  • বিয়ারিং গ্রিজ নিপলসঃ বছরে একবার গ্রিজ দিন।
  • স্টিয়ারিং হেড বিয়ারিংঃ ১৫,০০০-২০,০০০ মাইলের মধ্যে, অথবা ২ বছর পরপর লুব্রিকেশন দিন। যেই বিয়ারিংগুলো ভেতরে সীল করে দেয়া সেগুলো কিছু না করলেও চলবে।
  • সাব-ফ্রেমঃ বছরে অন্তত একবার সরাসরি দেখে পরীক্ষা করা দরকার।
  • সুইং আর্ম বিয়ারিংঃ ১০,০০০ মাইল পরপর অথবা বছরে একবার পরিষ্কার করা ও গ্রিজ দেওয়া প্রয়োজন।

মোটরসাইকেল পার্টস

  • ব্রেকঃ প্যাড বেশি ক্ষয় হয়ে গেলে বদলে ফেলুন।
  • ব্রেক ক্যালিপার্সঃ প্রতি বছর অথবা ৮,০০০ মাইল পরপর পিস্টন ক্ষয় কিংবা লীক হচ্ছে কি না তা চেক করুন।
  • ব্রেক ফ্লুইডঃ প্রতি ৩,০০০-৬,০০০ মাইলের মধ্যে ব্রেক ফ্লুইড চেক করুন এবং ২ বছর পরপর পালটে ফেলুন।
  • ব্রেক লাইনঃ কোনো কোনো বাইক প্রস্তুতকারক কোম্পানি রাবারের ব্রেক লাইনগুলো ৪ বছর পরপর বদলানোর পরামর্শ দেন। তার পেঁচানো হোজগুলো ৬-১০ বছর পরপর পালটে ফেলুন।
  • ড্রাইভ চেইনঃ প্রতি ১,০০০ মাইল পরপরই পরীক্ষা করা, লুব দেয়া ও এডজাস্ট করা উচিত।
  • টায়ারঃ নিয়মিত টায়ারের খাঁজ পরীক্ষা করুন। আগে কখনো বদল না করা হলেও, ৫-৬ বছরের পর বদলে ফেলুন। ১২ সপ্তাহের বেশি কোনো মোটরসাইকেল যদি এক জায়গায় পড়ে থাকে, তাহলে এর টায়ার ড্রাই রট বা গলে যেতে পারে। ৪ সপ্তাহ পরপরই রাবারের রং চটে যাচ্ছে কি না তা পরীক্ষা করুন।
  • চাকা বিয়ারিং এবং সীলঃ ১০,০০০ মাইল পর অথবা প্রতি বছর একবার পরীক্ষা করিয়ে নিন।
  • চাকাঃ প্রয়োজন অনুযায়ী স্পোকগুলো চেক ও এডজাস্ট করে নেবেন।

সাসপেনশন

  • ফোর্ক অয়েল এবং সীলঃ ১৫,০০০ মাইল অথবা ২ বছর পরপর বদলে ফেলুন।
  • পেছনের সাসপেনশন লিংকেজঃ ৬-১২ মাস পরপর অথবা ৮,০০০ মাইল অন্তর সার্ভিসিং করিয়ে নিন।

ইলেকট্রনিক্স

  • ব্যাটারিঃ সীসা/এসিড টাইপ ব্যাটারির ক্ষেত্রে প্রতি ৪ সপ্তাহ এবং

অনুরূপ খবর

  • DIY & Maintenance

    মোটরসাইকেলের যত্নে পাঁচটি সহজ কাজ

    time
    8 মিনিটে পড়া যাবে
  • DIY & Maintenance

    কী কী উপায়ে আপনার বাইকের যত্ন নিবেন

    time
    8 মিনিটে পড়া যাবে
  • DIY & Maintenance

    ট্রাফিক চিহ্নের ধরন, ট্রাফিক চিহ্নের গুরুত্ব, ট্র্যাফিক লাইটের কাজ।

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • DIY & Maintenance

    Yamaha R15 এর প্রথম রাইড এর অনুভূতি কেমন ?

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • DIY & Maintenance

    বিআরটিএ ’র ড্রাইভিং লাইসেন্স কিভাবে পাওয়া যাবে?

    time
    2 মিনিটে পড়া যাবে
  • DIY & Maintenance

    10 Best motorcycle repair shops in Dhaka

    time
    3 মিনিটে পড়া যাবে
  • DIY & Maintenance

    চট্টগ্রামের সেরা ১০টি মোটরসাইকেল সার্ভিসিং শপ

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • DIY & Maintenance

    মোটরসাইকেলের চেইন-এর যত্ন নেবেন যেভাবে

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • DIY & Maintenance

    মোটরসাইকেলের ব্যাটারির যত্নআত্তি

    time
    6 মিনিটে পড়া যাবে
  • DIY & Maintenance

    মোটরসাইকেল ক্লাচঃ যেভাবে ঠিকঠাক রাখবেন বাইকের ক্লাচ

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে

সর্বশেষ গাড়ির রিভিউ

  • Suzuki Alto K10 2015

    Hatchback

    ৳ 800K - 1.2M

  • Toyota Aqua 2014

    Hatchback

    ৳ 1.5M - 1.6M

  • Suzuki Swift 2017

    Hatchback

    ৳ 1.7M - 2.2M

  • Toyota Vitz 2017

    Hatchback

    ৳ 1.8M - 2.3M

  • Nissan Leaf 2014

    Hatchback

    ৳ 4M - 6M

  • Mitsubishi Montero 2015

    SUV & 4X4

    ৳ 6.5M - 8.6M

  • Suzuki Wagon R 2018

    Hatchback

    ৳ 750K - 1.1M

  • Honda Civic 2019

    Saloon & Sedan

    ৳ 3.5M - 4.5M

  • Land Rover Defender 2020

    SUV & 4X4

    ৳ 14M - 18M

  • Mitsubishi Lancer 2017

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.5M - 3M

  • Toyota Axio 2016

    Saloon & Sedan

    ৳ 1.8M - 2.4M

  • Toyota Premio G Superior 2018

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.3M - 3M

সর্বশেষ বাইকের রিভিউ

  • Hero Ignitor 125 2020 IBS

    ৳ 115.7K - 128.5K

  • Honda X-Blade 160 ABS

    ৳ 194.9K - 216.5K

  • Honda Livo 110 Drum

    ৳ 107.9K - 119.9K

  • Keeway TXM 150

    ৳ 161.1K - 179K

  • Suzuki Gixxer Monotone

    ৳ 182K - 192K

  • Suzuki Gixxer SF Matt Plus

    ৳ 315K - 350K

  • Yamaha R15 S

    ৳ 409.5K - 455K

  • Hero Hunk 150 R Dual Disc ABS

    ৳ 166.1K - 232K

  • TVS Apache RTR 165 RP

    ৳ 297K - 360K

  • Suzuki Intruder FI ABS

    ৳ 247.5K - 320K

  • Suzuki Bandit 150

    ৳ 288K - 320K

  • KTM RC 125

    ৳ 333K - 566K

hero

Bikroy এ মাত্র ২ মিনিটে আপনার গাড়ি বা মোটরবাইকের বিজ্ঞাপন দিন!