নকল ইঞ্জিন অয়েল চেনার ১০ টি উপায়

Humyra Sharmind Alam
time
7 মিনিটে পড়া যাবে
feature image

ইঞ্জিন অয়েলের কাজ হলো ইঞ্জিনকে সচল রাখা। আপনার ইঞ্জিন অয়েলের উপর নির্ভর করে আপনার বাইক বা গাড়ির পারফরম্যান্স বৃদ্ধি পায়। দীর্ঘসময় নকল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে আপনার বাইকের ইঞ্জিন সহ বাকি যন্ত্রপাতির কার্যক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যাবে।

বর্তমানে আমাদের দেশে বেশিরভাগ চালকেরা তাদের অজান্তেই নকল তেল ব্যবহার করছে। ঠিক সময়ে অয়েলের মান যাচাই না করলে আপনার মূল্যবান গাড়ি বা বাইকটি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।কিছু চালকেরা মনে করেন ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করলেই বাইকের মাইলেজ ঠিক থাকবে। কিন্তু অনেকেই জানে না যে নকল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারের কারণেও মাইলেজ কমে যায়। আপনার ইঞ্জিনটি হঠাৎ খারাপ হয়ে গেল অথবা ইঞ্জিন থেকে প্রায়ই আওয়াজ আসছে, বা বাইক গতি ভাল দিচ্ছে না, এসব লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার ইঞ্জিন অয়েলে ভেজাল রয়েছে।

সুতরাং, বুঝতেই পারছেন, আপনার বাইকের ইঞ্জিন ভাল রাখতে ইঞ্জিন অয়েলের গুরুত্ব কত বেশি। বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ভিন্ন গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল পাওয়া যায়। তবে আসল পণ্যের মধ্যে নানা রকম ভেজাল ডিজেল বা অক্টেন তেলও মিশে আছে।অতএব, আমরা অজান্তেই যেন নকল পণ্য ব্যবহার করে না বসি এ ব্যাপারে কড়া নজর দিতে হবে। নকল ইঞ্জিন অয়েল যতটা গাড়ির ক্ষতি করে ততটা গাড়ির পারফরম্যান্সেরও ব্যাঘাত ঘটায়।

তাই, ইঞ্জিন অয়েল গ্রেডিং সম্পর্কে প্রতিটি রাইডারকে সঠিক শিক্ষা নিতে হবে। কেননা কোন গ্রেডের তেল আপনার ইঞ্জিনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করবে আর কোনটি নষ্ট করবে তা জানা আপনার দায়িত্ব।

নকল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার থেকে সতর্ক হন

আমরা নতুন বাইক বা গাড়ি কেনার ক্ষেত্রে অনেক আনন্দিত থাকি কিন্তু যত্নের ব্যাপারে বেশ উদাসীন। আমাদের মূল্যবান বাইক বা গাড়ির সঠিক নিয়মে যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।সেক্ষেত্রে, আপনার বাইকের সাথে সম্পর্কিত নানা ঝুঁকিপূর্ণ ব্যাপারে বিশেষ নজর দিতে হবে। যেমন নকল ইঞ্জিন অয়েল সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকা আবশ্যক, যদি আপনার গাড়ির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চান।এর পাশাপাশি প্রয়োজন ইঞ্জিন অয়েল গ্রেডিং সম্পর্কে জানা, যাতে করে বুঝতে পারেন কোন গ্রেডের তেল আপনার ইঞ্জিনকে সর্বোচ্চ সহায়তা করবে।

আজকের আর্টিকেলে আমরা ভেজাল তেলের সম্পর্কে বিস্তারিত অনেক কিছু জানব।

নকল ইঞ্জিন অয়েল চেনার ১০ টি উপায়

  1. ১. নকল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যায়

    আসল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে গাড়ি বা বাইকের যন্ত্রপাতি সচলভাবে কাজ করে এবং ইঞ্জিন ভালো পারফর্ম করে। নিম্নমানের ইঞ্জিন অয়েলে ভিসকোসিটি কম থাকে এবং এটি ব্যবহারের ফলে ইঞ্জিনে লুব্রিকেশন ঠিকভাবে হয় না।যার ফলে ইঞ্জিন ধীরে ধীরে জ্যাম হয়ে যায়। এরকম অবস্থায় প্রায় দেখা যায় বাইক স্টার্ট করলেই ইঞ্জিন থেকে আওয়াজ আসছে। সাধারণত এমনটা লুব্রিকেশনের অভাবে হয়ে থাকে। ইঞ্জিন অয়েল খারাপ হলে ইঞ্জিনের সক্ষমতা কমে যায়। ভাল মানের অয়েল ইঞ্জিনের পারফরম্যান্স বৃদ্ধি করে।অরিজিনাল ব্র্যান্ডের ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে রেডি পিকাপ ও বাইকের গতি ভাল পাবেন এবং ইঞ্জিনও সচল থাকবে দীর্ঘ সময় ধরে।

  2. ২. ইঞ্জিন অয়েলের অরিজিনালিটি যাচাই করে নিন

    বাজারে যে সব ইঞ্জিন অয়েল দেখবেন সস্তায় বিক্রি হচ্ছে, সেইসব ব্র্যান্ডের অরিজিনালিটি একবার যাচাই করে নেওয়া উচিত। ভেজাল জিনিস ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। কেনার আগে অবশ্যই নকল ইঞ্জিন অয়েল সম্পর্কে তদন্ত করুন। এতে আপনি প্রতারণার শিকার হওয়া থেকে রক্ষা পাবেন।

  3. ৩. নকল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে ইঞ্জিনে ওভারহিটিং সমস্যা দেখা দেয়

    বাইক নিয়মিত চালালে ইঞ্জিন খানিকটা গরম হবে তা স্বাভাবিক একটি ব্যাপার। তবে ইঞ্জিন অয়েল পরিবর্তন করার পরও যদি ইঞ্জিন অতিরিক্ত গরম হতে দেখা যায় তাহলে বুঝবেন, ইঞ্জিন অয়েলের কোয়ালিটি বিশুদ্ধ নয়।ইঞ্জিন অয়েল আসল না হলে আপনার ইঞ্জিনে ওভারহিটিং সমস্যা একটু বেশি দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে, আপনার ইঞ্জিনের কার্যক্ষমতা কমে যাবে। অবশ্যই কেনার আগে ইঞ্জিন অয়েলের মান যাচাই করা উচিত।

  4. ৪. ইঞ্জিন অয়েল ভেজাল কি না পরীক্ষা করুন

    ইঞ্জিন অয়েল যেই গ্রেডেরই হোক না কেন, এতে যদি অন্য কোন ভেজাল পদার্থ অথবা অন্যান্য সস্তা গ্রেডের তেল মিশানো হয় তাহলে গাদ জমাট বেঁধে যায়। খেয়াল রাখবেন যে বোতলে ইঞ্জিন অয়েল রাখা হয়েছে সেই বোতলের নিচের অংশে গাদ জমাট বেঁধে আছে কি না।এমনটা দেখা দিলে আপনি বুঝে নিবেন যে ইঞ্জিন অয়েলটি নকল। ইঞ্জিন অয়েলে যখন বেশি মাত্রায় বিভিন্ন রকমের কেমিক্যাল বা সস্তা গ্রেডের অয়েল মিশ্রিত হয় তখন গাদ সহজেই জমে। আপনার ইঞ্জিন অয়েলে এই পার্থক্য যদি লক্ষ্য করেন তাহলে বুঝবেন এতে ভেজাল রয়েছে।এছাড়াও, ইঞ্জিন অয়েলে ময়লা ভেসে আছে এমন কিছু দেখতে পেলে বুঝে নিবেন এই তেল কোন অপরিষ্কার কিংবা নোংরা পরিবেশে প্রস্তুত হয়েছে। সেক্ষেত্রে স্পষ্ট বোঝা যায় যে তেলের কোয়ালিটি নিম্নমানের এবং তা উৎপাদিত হয়েছে কোন অপরিষ্কার কারখানায়।

  5. ৫. ভেজাল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে মাইলেজ কমে যায়

    বাইকে নকল বা ভেজাল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করলে বাইকের গতি অস্বাভাবিকভাবে কমে যায়। যদি বাইকের অন্যান্য পার্টস সচল থাকে, এবং অয়েল পরিবর্তন করার পরও আপনি মাইলেজ ভালো পাচ্ছেন না, তাহলে বুঝবেন তেলের মধ্যে সমস্যা রয়েছে।সব কিছু ঠিক থাকার পরও যদি আপনার বাইকের রেডি পিকাপ কম মনে হয়, তাহলে আপনার বাইকের ইঞ্জিন অয়েলে ভেজাল রয়েছে। ভেজাল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে বাইকের ইঞ্জিনে লুব্রিকেশন সচল হয় না। ফলে মাইলেজ কমে যায় ও বাইকের পারফরম্যান্স নষ্ট হয়।

  6. ৬. নকল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে বাইকের গিয়ার শিফটিং এ সমস্যা দেখা দেয়

    বাইকে ইঞ্জিন, গিয়ার বক্স ও ক্লাচ একসঙ্গে একটি ইউনিট হিসেবে যুক্ত হয়ে পারফর্ম করে। তাই যেকোনো একটি পার্টের এলাইনমেন্ট খারাপ হলে বাইকের সক্ষমতা কমে যায়। অনেক সময় লক্ষ্য করবেন বাইকের পার্টসগুলো ঠিক এলাইনমেন্টে আছে, তবুও সহজে গিয়ার শিফট হচ্ছে না। সব ঠিক থাকার পরও যদি এমনটা হয় তাহলে বুঝবেন আপনার ব্যবহার করা ইঞ্জিন অয়েলে ভেজাল আছে।এর মানে আপনার বাইকে ইঞ্জিন অয়েলের সাথে ভেজাল বা দূষিত তরল ব্যবহার করা হয়েছে। নিম্নমানের অয়েল ব্যবহার করলে জ্বালানির দক্ষতা কমে যায়। ফলে যন্ত্রাংশগুলো ঠিক মতো লুব্রিকেশন পায় না তাই গিয়ার শিফটিং করা কঠিন হয়। ভাল কোয়ালিটির ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে বাইকের গিয়ার শিফটিং যথাযথভাবে হয়।

  7. ৭. নকল তেল ব্যবহারে ইঞ্জিন অতিরিক্ত ফুয়েল খরচ করে

    ভেজাল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করা একবার শুরু করলে দেখবেন খুব দ্রুতই তা শেষ হয়ে যাচ্ছে। আপনি গতি বাড়িয়ে বাইক চালাচ্ছেন, হঠাৎ ব্রেক দিচ্ছেন বা স্পিড বাড়িয়ে ওভারটেক করছেন, এসব কারণে ইঞ্জিন অয়েল বেশি নষ্ট হয়।বিশেষ করে যদি ভেজাল তেল ব্যবহার করেন তাহলে ইঞ্জিন বেশ দ্রুত ফুয়েল খরচ করে।এমন সময় ওভারহিটিং সমস্যা বেশি দেখা দেয় বাইকের। অন্যদিকে, ব্রেক করলে বা স্পিড বাড়িয়ে বাইক চালালে ইঞ্জিন থেকে অনেক শব্দ আসে।নকল অয়েল ব্যবহারে যন্ত্রাংশে লুব্রিকেশন কম হয়, ফলে ইঞ্জিন অতি মাত্রায় ফুয়েল খরচ করা শুরু করে। এর ফলে গিয়ার বক্স সহ নানা পার্টস বেশি গরম হয়ে যেতে পারে। ওভারহিটিং এর সমস্যা বেশি দেখা দিলে বাইক থেকে তেল পোড়া গন্ধ আসবে।ভেজালযুক্ত ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারে ওভারহিটিং সমস্যা বেশি দেখা দেয়, যার ফলে অতিরিক্ত ফুয়েল খরচ হয়ে বাইকে তেল পোড়া গন্ধ সৃষ্টি হয়। তেল পোড়া গন্ধ বেশি মাত্রায় লক্ষ্য করলে বুঝবেন আপনার ইঞ্জিন অয়েলের কোয়ালিটি ভালো না।

  8. ৮. ভেজাল তেল ব্যবহারে ইঞ্জিন থেকে শব্দ আসে

    বাইকে ভেজাল তেল ব্যবহার করলে ইঞ্জিন বেশ দ্রুত ফুয়েল খরচ করে। এমন সময় ইঞ্জিনে ওভারহিটিং সমস্যা বেশি মাত্রায় দেখা দেয় এবং লুব্রিকেশন কম হওয়াতে বাইক থেকে শব্দ আসে। বাইকের অন্যান্য সব যন্ত্রপাতির সমস্যা না থাকলে, সাধারণত ইঞ্জিন থেকে এত ঘন ঘন শব্দ আসে না। কিন্তু এমনটা লক্ষ্য করলে বুঝবেন আপনি নকল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহার করছেন। আপনি ব্রেক করলে বা স্পিড বাড়িয়ে বাইক চালালে যদি লক্ষ্য করেন বেশিরভাগ সময়ই ইঞ্জিন থেকে অনেক শব্দ আসছে, তাহলে আপনি খুব সম্ভবত নকল তেল ব্যবহার করছেন।নকল তেলের জন্য বাইকের যন্ত্রাংশে লুব্রিকেশন কম থাকে, ফলে ইঞ্জিন অতি মাত্রায় ফুয়েল খরচ করে। ঠিক এই কারণে লক্ষ্য করবেন, আপনার ইঞ্জিন থেকে এমন শব্দ প্রায় আসে।

  9. ৯. নকল ইঞ্জিন অয়েলে রং পরিবর্তন দেখা যায়

    আসল ইঞ্জিন অয়েলের রং সাধারণত স্বচ্ছ সোনালী বা গোল্ডেন রঙের হয়ে থাকে। তবে নকল তেলের রং কালো বা ঘন লালচে দেখাবে। এরকম রং দেখতে পেলে বুঝবেন আপনার ইঞ্জিন অয়েলে অন্যান্য ব্যবহৃত অয়েল মিক্স করা হয়েছে। একটি কাচের পাত্রে অয়েলটি ঢেলে আপনি এর রং পরীক্ষা করতে পারেন। ঢেলে রাখা ইঞ্জিন অয়েলে যদি লক্ষ্য করেন হালকা কালচে সবুজ বা কালো রং দেখা যায়, অথবা ঘন লালচে বা নীল রং, এই ধরনের কোন রঙের পার্থক্য দেখলে বুঝবেন আপনার ইঞ্জিন অয়েলে ভেজাল মেশানো বা রিসাইকেল করা হয়েছে।

  10. ১০. ইঞ্জিন অয়েলের গন্ধ থেকে আসল ও নকলের পার্থক্য বুঝে নিন

    আপনার নতুন কেনা ইঞ্জিন অয়েল থেকে যদি বাজে পোড়া গন্ধ আসে তাহলে এই তেলে ভেজাল মেশানো আছে। খাঁটি ইঞ্জিন অয়েলের কোন বিশেষ গন্ধ থাকে না, তবে নকল তেল থেকে অসহ্যকর তীব্র পোড়া তেলের গন্ধ পাওয়া যায়।

নকলের বিরুদ্ধে সচেতনতা

সাধারণত বিভিন্ন দেশ থেকে নানা গ্রেডের ইঞ্জিন অয়েল বাংলাদেশে আমদানি হয়। বিশেষ করে ইন্ডিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, আরব আমিরাত এসব দেশগুলো থেকে বেশিরভাগ সময় ইঞ্জিন অয়েল আমদানি করা হয়। আসল ইঞ্জিন অয়েল শুধুমাত্র কোম্পানী অনুমোদিত ডিলারের কাছ থেকে কেনা সবচেয়ে নিরাপদ। নকল এড়াতে, অরিজিনাল সোর্স ছাড়া কখনই ইঞ্জিন অয়েল ক্রয় করবেন না। অনিশ্চিত ব্র্যান্ডের বা সস্তা দোকান থেকে খোলা ইঞ্জিন অয়েল কেনা থেকে বিরত থাকুন।ইঞ্জিন অয়েল গ্রেডিং বিভিন্ন যানবাহনের জন্য ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। আপনি অবশ্যই আপনার বাইক বা গাড়ি অনুযায়ী সঠিক ইঞ্জিন অয়েল বাছাই করবেন। শুধু নকল অয়েল ব্যবহার করলেই বাইক নষ্ট হয়ে যায় না, ভুল তেল ব্যবহারেও বাইকের পার্টস অকার্যকর হয়ে যেতে পারে। সুতরাং, এ ব্যাপারে সঠিক তথ্য জেনে নেওয়া আপনার বাইকের জন্য নিরাপদ।

মোটরসাইকেল সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য এবং পরামর্শ কিংবা মোটরসাইকেলের বাজার সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে চোখ রাখুন Bikroy.com সাইটে।

অনুরূপ খবর

  • Buying & Selling Tips

    বাংলাদেশের সেরা ৫টি রানার স্পোর্টস বাইক

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • Buying & Selling Tips

    বাংলাদেশের সেরা ৫টি রানার স্কুটার

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • Buying & Selling Tips

    বাংলাদেশের সেরা ৫টি বাজাজ কমিউটার বাইক সম্পর্কে আলোচনা

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • Buying & Selling Tips

    বাংলাদেশের সেরা ৫টি বাজাজ স্পোর্টস বাইক সম্পর্কে আলোচনা

    time
    5 মিনিটে পড়া যাবে
  • Buying & Selling Tips

    বাংলাদেশের সেরা হোন্ডা ৫ টি লেটেস্ট স্পোর্টস বাইক

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Buying & Selling Tips

    বাংলাদেশের সেরা ৫ টি হোন্ডা স্কুটার

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Buying & Selling Tips

    সেরা ৫টি হোন্ডা মোটরবাইক ২ - ৪ লক্ষ টাকায়

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে
  • Buying & Selling Tips

    বাংলাদেশের সেরা কয়েকটি হিরো স্কুটার

    time
    6 মিনিটে পড়া যাবে
  • Buying & Selling Tips

    ২- ৪ লক্ষ টাকার মাঝে ৫ টি হিরো মোটরবাইক সম্পর্কে আলোচনা

    time
    7 মিনিটে পড়া যাবে
  • Buying & Selling Tips

    বাংলাদেশের ৫ টি সেরা ইয়ামাহা স্পোর্টস বাইক

    time
    4 মিনিটে পড়া যাবে

সর্বশেষ গাড়ির রিভিউ

  • Suzuki Alto K10 2015

    Hatchback

    ৳ 800K - 1.2M

  • Toyota Aqua 2014

    Hatchback

    ৳ 1.5M - 1.6M

  • Suzuki Swift 2017

    Hatchback

    ৳ 1.7M - 2.2M

  • Toyota Vitz 2017

    Hatchback

    ৳ 1.8M - 2.3M

  • Nissan Leaf 2014

    Hatchback

    ৳ 4M - 6M

  • Mitsubishi Montero 2015

    SUV & 4X4

    ৳ 6.5M - 8.6M

  • Suzuki Wagon R 2018

    Hatchback

    ৳ 750K - 1.1M

  • Honda Civic 2019

    Saloon & Sedan

    ৳ 3.5M - 4.5M

  • Land Rover Defender 2020

    SUV & 4X4

    ৳ 14M - 18M

  • Mitsubishi Lancer 2017

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.5M - 3M

  • Toyota Axio 2016

    Saloon & Sedan

    ৳ 1.8M - 2.4M

  • Toyota Premio G Superior 2018

    Saloon & Sedan

    ৳ 2.3M - 3M

সর্বশেষ বাইকের রিভিউ

  • Hero Ignitor 125 2020 IBS

    ৳ 115.7K - 128.5K

  • Honda X-Blade 160 ABS

    ৳ 194.9K - 216.5K

  • Honda Livo 110 Drum

    ৳ 107.9K - 119.9K

  • Keeway TXM 150

    ৳ 161.1K - 179K

  • Suzuki Gixxer Monotone

    ৳ 182K - 192K

  • Suzuki Gixxer SF Matt Plus

    ৳ 315K - 350K

  • Yamaha R15 S

    ৳ 409.5K - 455K

  • Hero Hunk 150 R Dual Disc ABS

    ৳ 166.1K - 232K

  • TVS Apache RTR 165 RP

    ৳ 297K - 360K

  • Suzuki Intruder FI ABS

    ৳ 247.5K - 320K

  • Suzuki Bandit 150

    ৳ 288K - 320K

  • KTM RC 125

    ৳ 333K - 566K

hero

Bikroy এ মাত্র ২ মিনিটে আপনার গাড়ি বা মোটরবাইকের বিজ্ঞাপন দিন!